সম্পর্ক খুবই জটিল একটি বিষয়। যেকোনো ব্যক্তি নতুন সম্পর্কে এগোতে যাওয়ার আগে অনেকবার ভাবে।
প্রথমত সে যার সঙ্গে সম্পর্কে জড়াচ্ছে তাকে বিশ্বাস করতে ভয় পায়। দ্বিতীয়ত তার নিজের প্রতি ভয় লাগে যে সে সেই সম্পর্কে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারবে কিনা।
তবে গবেষণা বলছে এই বিষয়ে মেয়েদের থেকে ছেলেরা বেশি ভয় পায়। তাই তারা একা থাকতে বেশি পছন্দ করে জীবনে।
অদ্ভুত বিষয় নিয়ে একটি গবেষণায় করা হয় বিদেশে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কুড়ি হাজারের বেশি পুরুষ যারা একা থাকেন তারা এ বিষয়ে তাদের মতামত পোষণ করেছেন।
সেখানে তারা প্রত্যেকেই একা থাকার কারণ সম্পর্কে না জড়ানোর কারণ জানিয়েছেন তাদের মত করে। সেগুলো বিশ্লেষণ করে নিম্নলিখিত এই বিষয়গুলি পাওয়া গিয়েছে।
আরো পোস্ট- ঘণ্টায় কতবার নাকে মুখে হাত দিচ্ছেন
১. অনেক পুরুষদের ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে একবার কোনো প্রেমের সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে তারা দ্বিতীয়বার আর কোনো নারীকে বিশ্বাস করতে ভয় পাচ্ছে।
এটা খুবই স্বাভাবিক ও তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ কারণ তারা অনেকেই এমন নারী চায় যারা ভবিষ্যতেও তাদের সঙ্গেই থাকবে (Committed Relationship)। তাই একা থাকার সিদ্ধান্ত নেন।
২. অনেক পুরুষই নারীদের সঙ্গে ঠিকভাবে কথা বলতে বা গল্প শুরু করতে পারেন না। এর কারণ হিসাবে বলা যায় যে তারা খুবই ইন্ট্রোভার্ট (introvert) ও শান্ত, লাজুক প্রকৃতির হয়।
তাই বেশি কথা বলা মেয়েদের সঙ্গে তারা তালে তাল মেলাতে পারেন না। মেয়েদের সঙ্গে কথা বলায় একটা লজ্জাভাব ও জড়তা অনুভব করেন সেই ছেলেরা।
৩. অনেক ছেলেরা সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে খুব বেশি ভাবনা চিন্তা চান না। তারা মনে করেন আগে কেরিয়ার।
ভালো কাজ না করলে ও ভালো রোজগার না করতে পারলে হয়তো কোনো মেয়েই তাদের দিকে তাকাবে না।
৪. সমীক্ষায় অংশ নেওয়া ৬৬০ জনেরও বেশি ছেলেদের দাবি, তারা দেখতে ভাল নয় বলে কোনো মেয়ে তাদের দিকে তাকায় না। টাকায় তারা সম্পর্ক তৈরি করতে পারে না।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.