পঞ্চায়েত ভোটের মতো ছক করেছিল তৃণমূল, কেন্দ্রীয় বাহিনী তা বানচাল করেছে, ভোট দিয়ে নিশানা অধীরের

করোনা থেকে সেরে উঠে কাশিম বাজাের ভোট দিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। তিনি তৃণমূল কংগ্রেসকে নিশানা করে বলেছেন, বিধানসভা ভোটে পঞ্চায়েত ভোটের মতো ছক কষেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং নির্বাচন কমিশন সেটা হতে দেয়। কমিশনের পদক্ষেপকে এক কথায় প্রশংসা করেছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি।

করোনা আক্রান্ত অধীর

ভোটের শেষ কয়েকটি দফায় প্রচার করতে পারেননি প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়নি। বাড়িতেই ছিলেন আইসোলেশনে। করোনা সংক্রমণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে কমিশনের গণনা পরবর্তী সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছিলেন তিনি।

ভোট দিেলন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি

করোনা কাটিয়ে অবশেষে ভোট দিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি। দুপুরে কাশিম বাজারে নিজের কেন্দ্রে িগয়ে ভোট দেন তিনি। করোনা কাটিয়ে যে তিনি ভোট দিতে পেরেছেন সেটা ভাবতে পারেননি । এবার জোটের হয়ে লড়াই করছেন প্রদেশ কংগ্রেস। তবে প্রথম থেকেই কংগ্রেসের সঙ্গে আইএসএফের বিরোধ তৈরি হয়েছিল একাধিক জায়গায় কংগ্রেস প্রার্থী দেওয়ার পাশাপাশি আইএসএফও প্রার্থী দিয়েছে।

তৃণমূলকে নিশানা

তৃণমূল কংগ্রেসকে নিশানা করেছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি। তিনি বলেছেন, তৃণমূল কংগ্রেস বিধানসভা ভোটেও পঞ্চায়েত ভোটের মতো ছক কষেছিল কিন্তু পারেনি। কেন্দ্রীয় বাহিনী এবং নির্বাচন কমিশন ভাল কাজ করেছে। শেষ দফায় হঠাৎ করে কমিশনের প্রশংসা করেছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি। অপেক্ষাকৃত শান্তি পূর্ণ ভোচ হয়েছে মুরশিদাবাদে। তৃণমূল কংগ্রেস অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করেছিল কিন্তু সেটা করে উঠতে পােরনি।

মোটের উপর শান্তিপূর্ণ ভোট

আজ রাজ্যে অষ্টম দফার ভোট গ্রহন চলছে। মোটের উপর শান্তিপূর্ণ ভোট গ্রহন হয়েছে রাজ্যে। ৩৫ কেন্দ্রে তেমন কোনও অশান্তির খবর পাওয়া যায়নি।। বিশেষ করে মুর্শিদাবাদে তেমন কোনও অশান্তির খবর পাওয়া যায়নি। নির্বিঘ্নেই হয়েছে ভোট গ্রহণ। কয়েকটি বিক্ষিপত অশান্তির ঘটনা ঘটেছে মাত্র।