কলকাতা: অ্যাসোরটেড মোশন পিকচার্সের ডিরেক্টর প্রোডিউসার অরিত্র দাস এখন খবরের শিরোনামে। কেন? কারণ দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত অরিত্র দাসের অ্যাসোরটেড মোশন পিকচার্স প্রযোজিত ছবি ‘রিকশাওয়ালা’। পরিচালনার দায়িত্ব সামলেছেন রাম কমল মুখার্জি।

রাম কমলের ছবি ‘কেক ওয়াক’ সঙ্গে নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল অ্যাসোরটেড মোশন পিকচার্স।  ‘রিস্তে’ সিনেমা প্লেক্স ঠেকে দেখানো হয় এই ছবি। এখনও ভুট অ্যাপ থেকে যে কোনো সময় দেখে নেওয়া যায় এই ছবি। ‘কেক ওয়াক’ ছাড়াও অ্যাসোরটেড মোশন পিকচার্সের ঝুলিতে রয়েছে সেলিনা জেটলি, লিলিত দ্যুবে অভিনীত সিজনস গ্রিটিংস এবং গুরমিত চৌধুরী, দেবীনা ব্যানার্জি অভিনীত শুভ বিজয়ার মতো সমাদৃত সব ছবি। বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে বারংবার সম্মানিত হয়েছে অ্যাসোরটেড মোশন পিকচার্সের এই সব ছবি। তবে রিকশাওয়ালা ছবির দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন যে অ্যাসোরটেড মোশন পিকচার্সের পুরো টিমের উদ্যম আরও বাড়িয়ে দিয়েছে সেটা আলাদা করে বলে দিতে হয় না।

এই বিষয়ে বলতে গিয়ে অ্যাসোরটেড মোশন পিকচার্সের প্রোডিউসার ডিরেক্টর অরিত্র দাস জানান, “একজন ফাইন্যান্সিয়াল জগতের মানুষ হিসেবে আমি বিশ্বাস করি একটা প্রজেক্টের মূল্য তার বাজেটের উপর অনেকটা নির্ভর করে। আমি প্রতিটা প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পেরে নতুন কিছু শিখছি। আজ আমি আমার ভুলগুলো জানি, তবে একটা বিষয়ে আমি গর্বিত যে অ্যাসোর্টেড মোশন পিকচার্স এর যাত্রা শুরুর পথে আমি এই ভুলগুলো করেছিলাম, তাই আজ আমার কাছে সাফল্যের একটা নির্দিষ্ট গাইডলাইন আছে। আমরা বর্তমানে আরও অনেক কোয়ালিটি কনটেন্ট নির্মাণের পথে অগ্রণী। এই বছরের শেষে পূর্ণ দৈর্ঘ্যের ছবি সহ একাধিক ছোট ছবি নির্মাণের পরিকল্পনা তো রয়েছেই।”

অন্যদিকে ‘রিকশাওয়ালা’ ছবির পরিচালক ও অ্যাসোর্টেড মোশন পিকচার্সের ফাউন্ডার রামকমল মুখার্জি জানান, “ভালো কনটেন্ট তৈরির ছোট স্বপ্ন সঙ্গে নিয়ে অ্যাসর্টেড মোশন পিকচার্স এর পথ চলা শুরু। তবে তার জন্য একান্ত ধন্যবাদ জানাই এশা দেওল থকতানিকে। তিনি আমাদের উপর বিশ্বাস রেখেছিলেন বলেই এই জার্নি আমরা শুরু করতে পেরেছিলাম। আর তাছাড়া আমাদের চলচ্চিত্র জগতের বন্ধুদের ও ধন্যবাদ জনাব, তারা যেভাবে পাশে থেকেছেন তা সত্যি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।”

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.