আমরা যতই পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করি দিনের কোন কোন সময় আমাদের অনেকের ইচ্ছা হয় কিছু মুখরোচক খাওয়ার। সেটা বেশিরভাগই যারা রাত জাগে বা রাত অবধি কাজ করে তাদের মধ্যে দেখা যায়।

এটা কিছুটা মানসিক ব্যাপার যেখানে আমাদের হয়তো প্রচন্ড খিদে পায় (late night craving) এবং হাতের সামনে আমরা যেটা পাই সেটাই খাওয়ার চেষ্টা করি।

এতে আমাদের শরীরে খারাপ প্রভাব পড়ে। কোন কোন দিন আমরা ডায়েটের (Diet) বাইরেও খেয়ে ফেলি। কিন্তু এই অভ্যাসটি আমাদেরকে এমনভাবে করতে হবে যাতে আমাদের শরীরে কোন খারাপ প্রভাব না পড়ে।

মাঝরাতে খিদে পাওয়া (late night craving) বা খিদে পেলে মুখরোচক কিছু খাওয়ার অভ্যেস ভুল নয়। বরং আমরা এমন কিছু খাওয়ার চেষ্টা করতে পারি যাতে আমাদের খিদে মিটবে এবং সেই খাবার পুষ্টিকরও হবে।

১. কলা: শুধুই স্বাস্থ্য নয় কলা মানসিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতেও খুবই উপকারী। এতে মেলাটোনিন হরমোন (Melatonin) ক্ষরিত হয় যা আমাদের তাড়াতাড়ি ঘুমাতে সাহায্য করে (Good sleep)।

এতে রয়েছে ফাইবার, ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান। একটি কলা টুকরো টুকরো করে কেটে তাতে সামান্য আমন্ড বাটার যোগ করতে পারেন।

২. ডিম: সেদ্ধ করা ডিম (hard-boiled egg) আপনি যে কোন সময় খেতে পারেন। আপনি সেগুলিকে এগ স্যালাড হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন।

তবে যদি কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকে তবে ডিমের শুধু সাদা অংশটি খাওয়া উচিত। এতে ভিটামিন, প্রোটিন এবং ফ্যাট থাকে।

৩. বাদাম: হাতের কাছে বাদামের একটি কৌটো রেখে দিন। চিনা বাদাম, কাঠ বাদাম, আমন্ড এগুলি রাখুন।

যে সময় খিদে পাবে তখনই আপনি এক মুঠো করে এগুলো খেতে পারেন। এতে প্রোটিন, ভিটামিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদানগুলি (Essential nutrients) রয়েছে।

নিউট্রিশানিস্টরা বলেন যে প্রতিদিন দেড় আউন্স করে বাদাম খেলে কোলেস্টেরল এবং ফ্যাট থাকবে নিয়ন্ত্রণে। তার ফলে হৃদরোগের সম্ভাবনা কমে যাবে।

তবে সেই বাদাম যেন নুনযুক্ত না হয়। এছাড়াও পিনাট বাটার (Peanut butter) আপনারা পাউরুটির সঙ্গে ব্যবহার করতে পারেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.