করোনা ছড়িয়ে পড়া ও সতর্কতা
প্রসঙ্গত, পরিসংখ্যান আগেই জানান দিয়েছে যে করোনার রোগী যদি সতর্ক না থাকেন ,তাহলে একমাসে একজন রোগীর থেকে ৪০৬ জন আক্রান্ত হতে পারেন। মূলত করোনার ড্রপলেট থেকে ছড়িয়ে পড়তে পারে এই রোগ। ফলে রোগীকে নিজেকে সবচেয়ে বেশি সচেতন থাকতে হবে। আর করোনা আক্রান্ত হওয়ার পরও নিজেকে সুস্থ রাখতে একাধিক বন্দোবস্ত করতে হবে।
করোনা কাটিয়ে উঠে কী কী সম্ভাবনা থাকে?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা থেকে একজন রোগী রোগ সারিয়ে উঠলে, তাঁর এনার্জির অভাব থাকে। সুস্থ হলেও কোনও শারীরিক কসরৎ করতে গেলে বা গতিবিধির সময় শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা যেতে পারে। এছাড়াও করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর একটি কৌতূহল ও আতঙ্কের মধ্যে দিয়ে একজন রোগী যান। তার কিছুটা রেশ করোনা সারিয়ে উঠেও থাকতে পারে বলে জানা গিয়েছে।
শুকনো কাশি থেকে গেলে..
চিকিৎসকরা বলছেন, করোনার সারিয়ে নেগেটিভ রিপোর্ট পেলেও, নিজেকে সুস্থ রাখাতে কিছু বিধি মানতে হবে। সেক্ষেত্রে স্টিম নেওয়া, ঈষদুষ্ণ জল পান করা, গরম জলে লবু ও মধু দিয়ে পান করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
মানসিক চাপ কাটাতে হবে?
করোনা সারিয়ে উঠলেও থেকে যায় মানসিক চাপ। থাকে দুর্বলতা। করোনার পরও যদি কাজের চাপ থাকে,তাহলে তা থেকে একটু ছুটি নিতে হবে। পর্যাপ্ত কাজের সঙ্গে খুব ভালো ঘুমনো প্রয়োজন।
ধূমপান প্রসঙ্গ
করোনার সময় ধূমপান ক্ষতিকারক নাকি তা নয়, এই নিয়ে বহু বিতর্ক রয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞমহলের দাবি করোনা সারিয়ে ওঠা রোগীর জন্য প্রয়োজন ধূমপান ত্যাগ করা। দেখা গিয়েছে যাঁরা ধূমপান করছেন না তাঁদের থেকে ধুমপানকারীদের সংখ্যা বেশি করোনার আইসিউতে।