ওয়েলিংটন: ভারতে করোনার ভয়াবহতায় আইপিএলের মাঝেই দেশে ফিরে গিয়েছেন বেশ কয়েকজন অজি ক্রিকেটার৷ কিন্তু এই কারণে কোনও কিউয়ি ক্রিকেটার আইপিএল ছেড়ে দেশে ফিরবেন না বলে বুধবার পরিষ্কার জানিয়ে দিলেন নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট প্লেয়ার অ্যাসোসিয়েশন চিফ একজিকিউটিভ হিথ মিলস৷ তারপর ভারত ও নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটাররা ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে ইংল্যান্ড উড়ে যাবে৷
আইপিএলের আটটি ফ্র্যাঞ্চাইজিতে কিউয়ি টেস্ট দলের ১০ জন ক্রিকেটার রয়েছেন৷ এর মধ্যে রয়েছেন ক্যাপ্টেন কেন উইলিয়ামস, ট্রেন্ট বোল্ট, কাইল জেমিসন এবং মিচেল স্যান্টনার৷ ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে ভারতের লড়াইয়ের আগে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে দুই টেস্টের সিরিজ খেলবে নিউজিল্যান্ড৷ প্রথম টেস্ট ২ জুন৷ এর জন্য ২০ জনের দল ঘোষণা করবে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড৷ ভারত-নিউজিল্যান্ড ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনাল হবে ১৮ জুন সাউদাম্পটনে৷
এদিন নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট প্লেয়ার অ্যাসোসিয়েশন চিফ একজিকিউটিভ মিলস বলেন, ‘বাড়িতে আসাটা ওদের জন্য ভালো হবে না৷ কারণ বাড়ি ফেরার পর দু’সপ্তাহ আইসোলেশনে থাকতে হবে ক্রিকেটারদের৷ তারপর ইংল্যান্ড উড়ে যাবে৷ সুতরাং কিউয়ি ক্রিকেটাররা আইপিএল শেষ না-হওয়া পর্যন্ত ভারতেই থাকবে৷ সুতরাং যারা টেস্ট দলে থাকবে, তারা ভারত থেকেই ইংল্যান্ড উড়ে যাবে৷ বাকিরা দেশে ফিরবে৷ তাদের ফেরার ব্যবস্থা নিয়ে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বিসিসিআই ও আইসিসি-র সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছে৷’
টেস্ট দলের ১০ ক্রিকেটার ছাড়াও আইপিএলে খেলা কিউয়ি ক্রিকেটাররা হলেন, স্কট কুগেলেইজন, জিমি নিশাম, অ্যাডাম মিলনে, ফিন অ্যালেন, লকি ফার্গুসন ও টিম সেইফার্ট৷ তবে আইপিএলে খেলা সকল ক্রিকেটারের সঙ্গে যোগযোগ রেখে চলেছে ক্রিকেট নিউজিল্যান্ড৷ করোনা কারণে তিন অজি ক্রিকেটার ইতিমধ্যেই দেশে ফিরে গিয়েছেন৷ এঁরা হলেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের কেন রিচার্ডসন ও অ্যাডাম জাম্পা এবং রাজস্থান রয়্যালস অ্যান্ড্রু টাই৷ এছাড়াও রাজস্থান রয়্যালসের ইংল্যান্ড ব্যাটসম্যান আইপিএলের মাঝেই দেশে ফিরেছেন৷
তবে কিউয়ি ক্রিকেটাররা সেই পথে হাঁটতে চাই না বলেন জানান মিলস৷ তিনি বলেন, ‘কোনও সন্দেহ এই মুহূর্তে ভারতে যা চলছে, তা সত্যিই উদ্বেগের৷ আমরা সবই প্রত্যক্ষ করছি৷ তবে কোনও কিউয়ি ক্রিকেটার দেশের ফেরার ব্যপারে আগ্রহ দেখায়নি৷’
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.