দুবাই: কমনওয়েলথ গেমসে ফের ফিরল ক্রিকেট৷ ২০২২ বার্মিংহ্যাম কমনওয়েলথ গেমসে অংশ নেবে বিশ্বের আটটি দেশের মহিলা ক্রিকেট দল৷ ভারত, অস্ট্রেলিয়া ছাড়াও রয়েছে নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, ক্যারিবিয়ান অঞ্চল থেকে একটি দেশ এবং আয়োজক ইংল্যান্ড৷ এছাড়াও একটি কোয়ালিফায়ার দেশ৷ মঙ্গলবার আইসিসি-র তরফে এমনটা জানানো হয়েছে৷
২৪ বছর পর ক্রিকেট ফিরতে চলেছে কমনওয়েলথ গেমসে৷ ১৯৯৮ সালে কুয়ালা লামপুর কমনওয়েলথ গেমেসে ক্রিকেটের অন্তর্ভুক্তি হলেও পরের বার থেকে তা সরিয়ে দেওয়া হয়৷ ওয়ান ডে ফর্ম্যাটে পুরুষদের সেই লড়াইয়ে সোনা জিতেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা৷ তবে এবার অর্থাৎ ২০২২ বার্মিংহ্যাম কমনওয়েলথ গেমসে ক্রিকেট অংশ নিলেও তা মহিলাদের টি-২০ ফর্ম্যাটে৷ যা অনুষ্ঠিত হবে এজবাস্টনে ২০২২ সালের ২৮ জুলাই থেকে ৮ অগস্ট পর্যন্ত৷
প্রথমবার মহিলাদের ক্রিকেট অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে কমনওয়েলথ গেমেস৷ আট দলের প্রতিযোগিতার কথা জানিয়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) এবং কমনওয়েলথ গেমস ফেডারেশন (সিজিএফ)৷ তবে আট দলের এই টুর্নামেন্টে আইসিসি ইভেন্টের মতো ওয়েস্ট ইন্ডিজ অংশ নিতে পারবে না৷ কোয়ালিফায়ার রাউন্ডে ক্যারিবিয়ান অঞ্চল থেকে যে দেশ জিতবে, তারা অংশ নেবে৷
যুগ্মভাবে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, ‘কোয়ালিফিকেশন প্রদ্ধতির নিয়মে ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের যে দেশ কোয়ালিফায়ারে চ্যাম্পিয়ন হবে, তারা অংশ নেবে৷ কারণ আইসিসি ইভেন্টের মতো কমনওয়েলথ গেমেসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ খেলতে পারবে না৷ কারণ কমনওয়েলথে ক্যারিবিয়ান অঞ্চল থেকে প্রতিটি দেশের অ্যাথলিটরা ব্যক্তিগত ইভেন্টে অংশ নিয়ে থাকে৷’
ভারতীয় মহিলা টি-২০ দলের ক্যাপ্টেন হরমনপ্রীত কউর বলেন, ‘কমনওয়েলথ গেমসে আমরা খেলতে পারব, এটা দরুণ খবর৷ আশা করি আমরা ভালো করব৷ গত বছর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপে আমরা ফাইনালে উঠেছিলাম৷ আমাদের কাছে এটা দারুণ সুযোগ৷ মাল্টি-ডিসিপ্লিন গেমেসে মহিলাদের ক্রিকেট অন্তর্ভুক্তি হওয়া আমাদের কাছে একটা দারুণ সুযোগ৷ আশা করি ভালো স্মৃতি অর্জন করতে পারব৷’
সিজিএফ প্রেসিডেন্ট লুইস মার্টিন বলেন, ‘ক্রিকেট এমন একটা খেলা, যা কমনওয়েলথ গেমেসের পরিপূরক৷ ১৯৯৮ সালে কুয়ালা লামপুরের পর আবার সেটা ফেরায় আমি ভীষ উত্তজেতি৷ কমনওয়েলথ গেমসে মহিলা টি-২০ ক্রিকেটের অভিষেক এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত হতে চলেছে৷’
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.