কেন্দ্রীয় বাহিনী তরজা
ভোট শুরুর প্রথম থেকেই বাহিনী মোতায়েন নিয়ে রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে। বিজেপি কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ব্যবহার করে বাংলার ভোট জয়ের চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। এমনকী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে কেন্দ্রীয় বাহিবীর বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। তিনি অভিযোগ করেছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনী ভোটারদের ভয় দেখাচ্ছে গ্রামে গ্রামে গিয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ঘেরাও করে মহিলাদের ভোট দিতে যাওয়ার কথা বলেছিলেন।
শীতলকুচিকাণ্ড
চতুর্থ দফার ভোটে কোচবিহারেল শীতলকুচিতে ভয়াবহ ঘটনা ঘটে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে ৪ নিরিহ গ্রামবাসী মারা যান। তারপরেই রাজনৈতিক পারদ আরও চড়তে শুরু করে। শীতলকুচিতে পরিকল্পনা করে খুন করা হয়েছে গ্রামবাসীদের এমন অভিযোগ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপি নেতারা হুমকি দিতে শুরু করেন শাসক দলতে এবার বাড়াবাড়ি করলে ফের শীতলকুচিকাণ্ড হবে। রাহুল সিনহা আবার হুঙ্কার দিয়ে বলেন ৪ জনকে নয় ৮ জনকে মারা উচিত ছিল শীতলকুচিতে। একের পর এক বিতর্কিত মন্তব্য শুরু হয়।
ফিরহাদকে শোকজ
কেন্দ্রীয় বাহিনীকে আক্রমণ করতে পিছু হঠেননি ফিরহাদ হাকিম। গত ১৯ এপ্রিল প্রচারে গিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে নিশানা করে কুকথা বলেছিলেন তিনি। তাই নিয়ে কমিশনে অভিযোগ জানায় বিজেপি। তারপরেই ফিরহাদ হাকিমকে শো কজ করে কমিশন এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তার কাছে জবাব তলব করা হয়েছে। অর্থাৎ আগামিকালই কমিশনকে জবাব দিেত হবে ফিরহাদ হাকিমকে।
বীরভূমে নজিরবিহীন নিরাপত্তা
২৯ মে শেষ দফার ভোট রাজ্যে। তার আগে েযসব এলাকায় ভোট সেখানে নজির বিহীননিরাপত্তা বাহিনী মোতায়োন করা হয়েছে। শুধুমাত্র বীরভূমেই ২০ হাজার কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। ভোটারদের ভয় দেখাতেইএই বিপুল নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।