নয়াদিল্লি: ইন্ডিয়ান অয়েল তার গ্রাহকদের জন্য প্রায়ই নানা সুযোগ-সুবিধা নিয়ে হাজির হয়। অনেকসময় দেখা যায় একজন গ্যাস সিলিন্ডার বুক করলে তা অনেক সময় অন্য গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। তারফলে সময়মত সিলিন্ডার পায়না। আবার অনেকে আবার অতিরিক্ত সিলিন্ডার নিয়ে তা বেশি দামে বিক্রিও করে দেয়।কালোবাজারির অভিযোগ ওঠে। মূলত এই সমস্যা সমাধানের জন্যে বিশেষ ব্যবস্থা ইন্ডিয়ান অয়েলের। সংস্থাটি টুইট করে তাদের গ্রাহকদের সেই তথ্য দিয়েছে।বিশেষত ডেলিভারি অথেনটিকেশন কোড (Delivery Authentication Code) নিয়ে গ্রাহকদের সতর্ক করেছে।

গ্রাহক নিজের রেজিস্টার করা মোবাইল থেকে যখন সিলিন্ডার বুকিং করেন তখন একটি ডেলিভারি অথেনটিকেশন কোড (Delivery Authentication Code) জেনারেট হয়। কেবল এই সংখ্যার মাধ্যমে বাড়িতে সিলিন্ডার বিতরণ করা হয়।সিলিন্ডারটি পুনরায় পূরণ করার জন্য প্রয়োজন হয় এই নম্বরটি। আপনি এই নম্বর থেকে অনেক সুবিধা পাবেন।এই নম্বর ছাড়া রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার পাওয়া যায় না, এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি সংখ্যা।

ইন্ডিয়ান অয়েল টুইট করে এই ডেলিভারি অথেনটিকেশন কোড (Delivery Authentication Code) সম্পর্কে তথ্য দিয়েছে।সংস্থাটি তার টুইটে লিখেছেন যে, ‘আপনি কি জানেন আপনি যখনই ইন্ডেন সিলিন্ডারের রিফিলের জন্য বুকিং করেন, সেখানে সর্বদা একটি ডিএসি উত্পন্ন হয়?ডেলিভারি বয় সিলিন্ডার ডেলিভারি করতে এলে আপনাকে এই নম্বরটি বলতে হয়। তারপরেই আপনি সিলিন্ডার পাবেন। আপনাকে ভালো পরিষেবা দেওয়া আমাদের কর্তব্য।

ডেলিভারি অথেনটিকেশন কোড (Delivery Authentication Code) সিলিন্ডার বুকিং করার সময় এসএমএসের মাধ্যমে গ্রাহকের রেজিস্টার মোবাইল নম্বরে আসে। এই নম্বরটি ওটিপির মতো ব্যবহৃত হয়।যখন কেউ বাড়িতে সিলিন্ডার সরবরাহ করতে আসে, সেই ব্যক্তিকে এই কোডটি বলতে হবে।এটি একটি ৪ ডিজিটের কোড।এটি গ্রাহকদের ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়।

যদি গ্রাহকদের কাছে এই কোডটি না থাকে তবে আপনি সিলিন্ডারটি নিতে পারবেন না। কোড পাওয়ার পরে আপনি সিলিন্ডারটি পাবেন।ই কোডের কারণে, সরবরাহকারীরা এটি অন্য জায়গায় বিক্রি করতে পারবে না। আপনার সিলিন্ডার সরবরাহের সময় আপনি এই কোডটি পান।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.