সাম্প্রতিক সময় বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই হার্টের নানা সমস্যা দেখা মিলছে। আগে এই সংখ্যাটা বয়স্ক মানুষদের মধ্যে থাকলেও বর্তমান সময়ে কিন্তু অল্প বয়সের মানুষের মধ্যেও হার্ট সংক্রান্ত নানা সমস্যা দেখা মিলছে। হার্ট আমাদের দেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ, কারণ আমাদের সমস্ত অঙ্গ গুলিতে রক্ত পাম্প করে বাঁচিয়ে রাখতে সাহায্য করে থাকে। দীর্ঘ দিন বেঁচে থাকার জন্য হার্টের যত্ন যেওয়া খুব জরুরি। কী ভাবে আমরা আমাদের হার্টকে ভালো রাখতে পারি, তা উল্লেখ করা হল।
হার্ট ভালো রাখতে শস্য জাতীয় খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা। কমপক্ষে এক থেকে দুই ধরনের শস্য জাতীয় খাবার খেলে হার্ট ভালো থাকে । এর পাশাপাশি শাকসবজি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে, কারণ শাক-সবজির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান।
লবন হার্টের জন্য ক্ষতিকর, সেই কারণে এই উপাদানটি কম খাওয়া উচিত হার্ট ভালো রাখার জন্য। সরষের তেল দিয়ে রান্না করার সঙ্গে বাদাম, চিনাবাদাম, আখরোট ইত্যাদি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে চিকিৎসকেরা।
প্রতিদিন জল খাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য স্বাস্থ্যকর পানীয় যেমন নারকেল জল, লেবু এবং বাড়িতে তৈরি চিনি লবণ দিয়ে শরবত খেলেও ভালো থাকে হার্ট বলে জানানো হয়েছে।
শরীরচর্চা নিয়মিত করার ফলে কমতে পারে অনেক রোগ। হার্ট ভালো রাখার তালিকাতেও রয়েছে এই শরীরচর্চার বিষয়টি। চিকিত্সকেরা বলছেন প্রতিদিন নিয়ম করে শরীরচর্চা করার ফলে রোগ হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে এবং রক্তপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ হয়। পাশাপাশি হার্ট ভালো রাখার জন্য হাঁটতে যাওয়া, সিট-আপ, পুশ-আপ এর মতো বিষয়গুলির পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন অর্থাৎ হু আবার জানাচ্ছে সপ্তাহে নিয়ম করে ১৫০ থেকে ৩০০ মিনিট শরীরচর্চা করলে রোগ থেকে নিস্তার মেলে অনেকটাই।
উচ্চ রক্তচাপকে হার্ট অ্যাটাকের একটা প্রধান কারণ হিসেবে ধরা হয়। এই উচ্চরক্তচাপ থাকলে অবশ্যই রোগীকে ডাক্তারদের সঙ্গে পরামর্শ নেওয়া উচিত। নিয়মিত পরীক্ষা করার সঙ্গে একটি সঠিক ডায়েট মেনে চললে কমে হার্টের সমস্যা।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.