নয়াদিল্লি: ভ্যাকসিনের জন্যে দেশের ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সীদের কো উইন অ্যাপে নাম রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক করল সরকার। অর্থাৎ ১ মে থেকে যারা ভ্যাকসিন পাওয়ার যোগ্য তাদের আবশ্যিকভাবে নাম রেজিস্টার করাতে হবে।স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, সরাসরি ভ্যাকসিন সেন্টারে গেলেই টিকা পাওয়া যাবে না। তবে ৪৫ বছরের উপরের যাঁদের বয়স তাঁদের জন্য সরকার পুরনো ব্যবস্থাই চালু রেখেছে। ফলে ভ্যাকসিন সেন্টারে গিয়ে তাঁরা ভ্য়াকসিন নিতে পারবেন।

সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, আরোগ্য সেতু অ্যাপেও রেজিস্টার করা যাবে নাম। এক সরকারি আধিকারিক জানিয়েছেন, ভ্যাকসিন যখন সবার জন্য চালু হবে, তখন চাহিদা বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে কোউইন পোর্টালের মাধ্যমে নাম রেজিস্টার করতে হবে। আগে থেকে ভ্যাকসিনের জন্য অ্যাপোয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। যাতে সরাসরি এসে ভ্যাকসিন নিতে গিয়ে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি না হয় সেই জন্যই এমন বন্দোবস্ত’।২৮ শে এপ্রিল থেকে কোউইন প্ল্যাটফর্ম এবং আরোগ্য সেতু অ্যাপে রেজিস্ট্রেশন শুরু হবে।রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া আগের মতন একই থাকবে।

১লা মে থেকে দামেরও পরিবর্তন হবে। ২৫০ টাকায় পাওয়া যাবে না টিকা। করোনার বাড়বাড়ন্তের মধ্যে সকলের জন্য ভ্যাকসিন চালু করে দিয়েছে দেশ। তবে এর মাঝে কোভিড ভ্যাকসিন সকলের জন্য আসায় ভ্যাকসিন প্রস্ততকারক সংস্থাকে ডোজের দাম জানাতে বলে কেন্দ্র। তাতে দেখা যাচ্ছে কেন্দ্র যে দামে ভ্যাকসিন কিনেছে তার থেকে বেশি দামে রাজ্যগুলিকে কিনতে হবে ডোজ। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই সরব হয়েছেন রাহুল গান্ধী থেকে শুরু করে বহু দেশের মুখ্যমন্ত্রীর।

প্রসঙ্গত,সংক্রমণ মোকাবিলায় টিকাকরণ কর্মসূচিতে জোর দিচ্ছে কেন্দ্র। ইতিমধ্যেই সেই লক্ষ্যে এগিয়ে সফলতা এসেছে। ভারতই বিশ্বের একমাত্র দেশ, যেখানে ১৪ কোটিরও বেশি মানুষকে করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে। করোনার টিকাকরণে বিশ্বে শীর্ষে ভারত। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী শনিবার পর্যন্ত দেশের ১৪ কোটি ৮ লক্ষ ২ হাজার ৭৯৪ জনকে করোনার টিকা দেওয়া হয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.