কামিন্সের পঞ্চম ডেলিভারি ডিপ মিড-উইকেট ঠেলে দিয়ে রাজস্থান রয়্যালসকে জেতান ক্যাপ্টেন সঞ্জু স্যামসন৷ সেই সঙ্গে পাঁচ ম্যাচ চার পয়েন্ট নিয়ে লিগ তালিকায় আট থেকে ছ’ নম্বরে উঠে এল রাজস্থান৷ আর রয়্যালেসর কাছে হেরে পয়েন্ট তালিকায় আট নম্বরে নেমে গেল কলকাতা নাইট রাইডার্স৷ পাঁচ ম্যাচে নাইটদের অবদান মাত্র ২ পয়েন্ট৷ প্রথম ম্যাচে সানরাইজার্সকে হারানোর পর টানা চার ম্যাচ হারে কলকাতা৷

রয়্যালসের দরকার ১২ বলে ৫ রান৷ শেষ দু’ ওভারে মাত্র ৫ রান করলেই ২০২১ আইপিএলে দ্বিতীয় জয় পাবে রাজস্থান রয়্যালস৷

রয়্যালসের দরকার ২৪ বলে ২১ রান

১৫ ওভার শেষে রাজস্থান রয়্যালস ৪ উইকেটে ১০৪৷ জয়ের জন্য রয়্যালসের দরকার ৩০ বলে ৩০ রান

১৫তম ওভারে মাত্র ৩ রান দিলেন মাভি৷

রয়্যালসের জয়ের জন্য দরকার ৩৬ বলে ৩৩৷ ক্রিজে স্যামসন ও ডেভিড মিলার৷

তেওয়াটিয়া আউট…৷ মাত্র ৫ রান করে আউট হন তেওয়াটিয়া৷ রাজস্থানের স্কোর চার উইকেটে ১০০৷ 

১৩.৩ ওভারে একশো রানের গণ্ডি টপকাল রাজস্থান৷ জয়ের দোরগোরায় রয়্যালসবাহিনী৷

১৩ ওভার শেষে রাজস্থান ৯৯/৩৷

শিভম আউট…৷ ২২ রান করে বরুণ চক্রবর্তীর শিকার তিনি৷

১০ ওভার শেষে রাজস্থান ৮০/২৷ স্যামসন ২৯ ও শিভম ১৮ রানে ক্রিজে রয়েছেন৷ জয়ের জন্য শেষ ১০ ওভারে রয়্যালসের দরকার মাত্র ৫৪ রান৷ হাতে ৮ উইকেট৷

৯ ওভার শেষে রাজস্থান ৭৭/২৷ অর্থাৎ জয়ের জন্য রাজস্থান রয়্যালের দরকার ৬৬ বলে ৫৭ রান৷

১৩৪ রান তাড়া করতে নেমে ৭ ওভারে দু’ উইকেট হারিয়ে ৬১ রাান তুলে ফেলল রয়্যালস৷

পাওয়ার প্লে শেষে রাজস্থান ৫০/২ শিভম দুবে ৭ ও সঞ্জু স্যামসন ১২ রানে ক্রিজে রয়েছেন৷

ষষ্ঠ ওভারে হাফ-সেঞ্চুরি করে ফেলল রাজস্থান রয়্যালস৷

৫ ওভার শেষে রাজস্থান ৪১/২

জসওয়াল আউট, রাজস্থান ৪০/২

৪ ওভার শেষে রাজস্থান ৩০/১

ক্রিজে রয়্যালস ক্যাপ্টেন স্যামসন৷

বাটলার আউট, রাজস্থান ২১/১

দ্বিতীয় ওভার শেষে রাজস্থান ১২/০

দ্বিতীয় ওভারে বোলিং করেন প্যাট কামিন্স৷ কিন্তু প্রথম ওভারেই তিনি ১০ রান দেন৷

প্রথম ওভারে মাত্র ২ রান দিলেন মাভি৷

১৩৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নামল রাজস্থান রয়্যালস৷ ক্রিজে রয়্যালেসর দুই ওপেনার জোস বাটলার ও যশ্বসী জসওয়াল৷ নাইটদের হয়ে বোলিং ওপেন করলেন শিভম মাভি৷

আগের ম্যাচের রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্সের বিরুদ্ধে ১০ উইকেট হারলেও শনিবারও ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে কলকাতা নাইট রাইডার্সকে ১৩৩ রানে বেঁধে রাখল রাজস্থান রয়্যালস৷ বল হাতে দুরন্ত ক্রিস মরিস৷ চার ওভারে মাত্র ২৪ রান দিয়ে চার উইকেট তুলে নেন তিনি৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.