বিয়ের মরশুম চলছে। বিয়ের পর সদ্য বিয়ে হওয়া দম্পতিরদের মধ্যে প্রায়ই ওজন বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। বিয়ের আগে আইবুড়ো ভাতের ধুম ও তারপরও আত্মীয়দের বাড়ির নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে গিয়েই যে এমনটা হয় তা বলাই বাহুল্য।
কিন্তু এমনটা হতে থাকলে দুজনেই যে বলের মতো ফুলে উঠবেন তা মাথায় রাখতে হবে। আবার বাড়তি ওজন মানেই হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, রক্তে কলেস্টরেলের মাত্রা বেড়ে যাওয়া, হতাশার মতো নানা ঝামেলা মিলিয়ে আমাদের মৃত্যুঝুঁকি বেড়ে যায় আমাদের কিছু রীতির জন্যেই।
নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে তো যেতেই হবে। সেখানে আপনি না বলতে পারবেন না। তাই যেটুকু আপনার হাতে আছে তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। স্বামী-স্ত্রী দুজনকেই এই ব্যাপারে এগোতে হবে।
১. বিয়ের পর নতুন বউয়ের জন্য অনেক বরেরই অভ্যেস আছে প্রতিদিন বাড়ি ফেরার সময় বাইরের মুখরোচক খাবার নিয়ে আসার। কিন্তু এসব তেলে ভাজা বা ফাস্টফুড খাবারের পরিবর্তে সন্ধ্যায় একবাটি ফল কেটে দু’জন মিলে খেতে পারেন।
আবার মুড়ি শসা খুব ভালো খাবার। দুজন মিলে জিম জয়েন করুন। আবার চাইলে বাড়িতেও দুজন একসঙ্গে শরীরচর্চা করতে পারেন।
২. এই সময়ে এমনিতেই সপ্তাহে একটা করে নিমন্ত্রণ থাকেই। তাই ওই দিনগুলো ছাড়া বাইরের খাবার বেশি না খাওয়াই ভালো। যদি খুব ইচ্ছে করে তবে ছুটির দিনে ডিনারটি একসঙ্গে বাইরে গিয়েই খান।
বাইরে গিয়ে খাবারের অর্ডার দেওয়ার সময় যতটুকু খাবার তৃপ্তি নিয়ে খেতে পারবেন ততটুকুই অর্ডার করুন। জলটা যত পারবেন বেশি পান করুন। এতে পেট ভরা থাকবে।
৩. বাইরের চেয়ে বাড়ির রান্না অনেক ভালো। তাই স্বাস্থ্যসম্মত রান্না করতে রান্নায় তেলের পরিমাণ কমিয়ে দিন। মাংসের পরিবর্তে ছোট মাছের খাওয়া বাড়াতে হবে। আর প্রতিবেলায় খাবারে প্রচুর শাক-সবজি ও ফল রাখুন।
৪. ধীরে ধীরে খেলে অনেক বেশি পরিমাণে খাবার খাওয়া যায় না। তাই আস্তে আস্তে খাবেন নিমন্ত্রণ বাড়িতে গিয়ে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.