একটা সম্পর্ক কীভাবে শুরু হয় তা বলা যায় না। কিন্তু শুরুতে সঙ্গীকে দেখে বেশ লাইফ পার্টনার গোছের ভাবনা আসলেও জীবনে একসঙ্গে থাকতে হলে কিছু ক্ষেত্রে মিল থাকতেই হয়। কারণ দুটি মানুষ কখনোই পুরোটা এক ধরণের মানসিকতার হতে পারেন না।
এমনও অনেকে আছেন, যাদের একজন ডানে গেলে অন্যজন বেছে নেন বাঁয়ের পথ। একেবারে উলটো স্বভাবের মানুষের প্রেমে পড়লে এই দিকগুলো আপনাদের মাথায় রাখতেই হবে। তবে সেই সম্পর্ক সামলাবেন কীভাবে তা নিয়ে চিন্তা কীসের আমরা থাকতে? বিপরীত স্বভাবের হয়েও কীভাবে সম্পর্কে ভালোবাসা ধরে রাখবেন তা জানতে এখুনি পড়ে নিন নিচের এই বিষয়গুলো।
১. সঙ্গী কী করছেন না ভেবে, নিজের দায়িত্ব পালন করুন। সারাক্ষণ এমন চিন্তা মাথায় ঘুরপাক খেলে সঙ্গীর প্রতি সন্দেহ জন্মাতে পারে। তাই নিজের কাজেও মন দেওয়া উচিত। দিনের যে সময়টা নিজের কাজ করবেন সেই সময়টা অন্য কিছু চিন্তা না নিজের কাজ করুন মন দিয়ে।
আরো পোস্ট- করোনার ঝুঁকি কমাতে পারে নির্বিঘ্নে ঘুম!
২. নিজেও সম্পর্কের একঘেঁয়েমি কাটাতে নিজের সঙ্গে একা সময়টা নিজেও উপভোগ করুন। হতেই পারে সঙ্গী ব্যস্ত কাজে। তাই মন খারাপ না করে নিজের সঙ্গে আলাদা করে সময়। শপিং, একা কাছে কোথাও ঘুরতে যাওয়া, রেস্তোরাঁয় যাওয়া এগুলি করতেই পারেন। এতে আপনি নিজে খুশি থাকবেন। আবার সময় কাটানোও হয়ে যাবে আপনার।
৩. কোনো কারণে রাগ আর অভিমান হলে এড়িয়ে না গিয়ে, যুক্তি দিয়ে সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলা উচিত সেটা নিয়ে। এতে সেই সমস্যা আর বাড়তে পারে না। আবার সঙ্গীও আপনার মনের ভাবনা বুঝতে পারেন। তাতে পরে তিনি আর সেই ভুল না করারই চেষ্টা করবেন।
৪. সব অবস্থায় পারস্পরিক সম্মান বজায় রাখতে ভুলবেন না। কথা কাটাকাটি হলেই বাজেভাবে একে অপরকে আক্রমণ করা থেকে বিরত থাকবেন। আপনারা ছোট শিশু নন যে মারপিট করবেন ঝামেলা হলে। ফোনে কথা বলে বা সামনে থেকে দেখা করে তা মিটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করুন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.