শহিদ মিনারের সভায় ৫০০ জন
শহিদ মিনারে সভা করবেন কোনও প্রধানমন্ত্রী, আর তাতে উপস্থিত থাকবেন মাত্র পাঁচশো জন। ইতিহাসে এই প্রথমবার। একতথায় তা ঐতিহাতিকও বটে। কেননা ইতিহাসে প্রথমবারের জন্য করোনার মতো মহামারীর জন্যই এই পরিস্থিতি। তবে যে ৫০০ জন উপস্থিত থাকবেন, তাঁদের বেশিরভাগই সমাজের বিশিষ্টজন হবেন বলেই জানা গিয়েছে। এছাড়াও মহিলারা সেখানে বড় সংখ্যায় থাকবেন। প্রথমে ভবানীপুরের সুভাষ উদ্যানে সভা হওয়ার কথা থাকলেও, তা পরে শহিদ মিনারে করার সিদ্ধান্ত নেয় বিজেপি।
পাড়ায় পাড়ায় এলইডি স্ক্রিন
মোদী আসছেন কলকাতায়। শুরুতে কথা ছিল রো-শো করবেন। কিন্তু দিন যত গিয়েছে, করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়েছে। অগত্যা পাড়ায় পাড়ায় জায়ান্ট স্ক্রিন বসানোর সিদ্ধান্ত। বুথে বুথে না হলেও প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে যাতে প্রধানমন্ত্রীর বার্তা পৌঁছে দেওয়া যায়, সেই প্রচেষ্টাই করছে বিজেপি। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমেও মোদীকে ছোট ছোট জায়গায় পৌঁছে দেওয়ার কাজও প্রায় সম্পূর্ণ। বিজেপি কর্মীরা অনেক জায়তেই প্রচার করছেন, যাতে সাধারণ মানুষ মোবাইলেই প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ দেখেন।
শেষ দুই দফায় কলকাতায় ভোট
আশপাশের দক্ষিণ ২৪ পরগনা কিংবা উত্তর ২৪ পরগনার আসনগুলিতে ভোট হলেও, কলকাতার ১১ টি আসনে ভোট হবে শেষ দুই দফায়। সপ্তম দফায় অর্থাৎ ২৬ এপ্রিল ভোট নেওয়া হবে কলকাতা বন্দর, ভবানীপুর, রাসবিহীরা এবং বালিগঞ্জে। আর ২৯ এপ্রিল অর্থাৎ অষ্টম তথা শেষ দফায় ভোট নেওয়া হবে এন্টালি, চৌরঙ্গি, বেলেঘাটা, জোড়াসাঁকো, মানিকতলা, শ্যামপুকুর এবং কাশীপুর বেলগাছিয়ায়।
ফাঁকা আওয়াজে কাজ নেই, সমাধানের রাস্তা বলুন! করোনা আতঙ্কের আবহেই ফের মোদীকে নিশানা রাহুলের
২৩ এপ্রিল চার সভা মোদীর
২২ ও ২৪ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী মোদীর চারটি সভা করার কথা ছিল। তার বদলে ২৩ এপ্রিল চারটি সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। কলকাতার শহিদ মিনার ছাড়াও বাকি তিনটি সভা হবে মালদহ, বহরমপুর এবং সিউড়িতে। প্রত্যেকটি সভাতেই প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করা হবে। প্রত্যেক সভাতেই থাকবেন ৫০০ জন করে। সবকটি সভাতেই পর্যাপ্ত মাস্ক ও স্যানিটাইজেশনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।