মুম্বই : কী হচ্ছে বলুন তো, টলি থেকে বলি দুই জগতের তারকারাই হঠাৎকরে পালে পালে মলদ্বীপে উড়ে যাচ্ছেন কেন ? এই তো কদিন আগেই বেশ টানা একটা ছুটি কাটিয়ে .মলদ্বীপে ঘুরে এলেন,অঙ্কুশ ও ঐন্দ্রিলা।কখনো ১০০০ টাকার লেমোনেড জ্যুস খেয়ে তো কখনো আবার স্কুবা ডাইভিং করে দারুন সময় কাটিয়ে এলেন তাঁরা। তার কিছুদিন আগেই মুক্তি পেয়েছিলো রাজা চন্দ পরিচালিত ম্যাজিক।
যেখানে প্রথমবারের জন্য বড়ো পর্দায় স্ক্রিন শেয়ার করলেন অঙ্কুশ ঐন্দ্রিলা জুটি।এছাড়া মলদ্বীপে নিজের জন্মদিন সেলিব্রেট করে এলেন,দেবচন্দ্রিমা এবং তাঁর প্রেমিক সায়ন্ত।সেখানে সুইমিং পুলে জলের মধ্যে ভাসমান খাবার খাচ্ছেন তো কখনো মজার রিল ভিডিও শুট করেছেন তাঁরা।
আবার অন্যদিকে বলিউডের একের পর এক পাওয়ার কাপল পর্যন্ত এখন ছুটি কাটাচ্ছেন মলদ্বীপে।যেমন করোনা থেকে সুস্থ হওয়ার পরেই,মলদ্বীপ পাড়ি দিলেন আলিয়া ভাট -রণবীর কপূর জুটি।সোমবার সকালে এই জুটিকে দেখা গেল মুম্বই বিমানবন্দরে। ‘ডেস্টিনেশন স্পট’ নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন আলিয়া-রণবীর দু’জনেই।আলিয়াকে এই দিন দেখা গেল হলুদ রঙের টপ,সাদা বুক চেরা শার্টে এবং সাদা রঙা প্যান্টে। রণবীরও ধরা দিলেন ওয়েস্টার্ন ওয়্যারেই। সাদা ভি নেক টিশার্ট এবং ফেডেড ডেনিমে। দু’জনেরই চোখ ও মুখ ঢাকা ছিল সানগ্লাস এবং মাস্কে।
অন্যদিকে গত রবিবার মলদ্বীপ উড়ে গেছেন টাইগার শ্রফ ও দিশা পাটানি।দিশাকে দেখা গেলো বিকিনিতে সান বাথ নিতে। মলদ্বীপে ছুটি কাটাতে সেখানে পাড়ি দিয়েছেন সারা আলি খানও। আসলে কোভিড পরিস্থিতিতে কেউই খুব জন বহুল জায়গায় যেতে চাইছে না.নিরালায়,নির্জনে একান্তে সময় কাটাতেই মলদ্বীপে পাড়ি দিচ্ছেন সবাই।তাই এই নির্জনতাকেই উপভোগ করতে মলদ্বীপের নীল সমুদ্রে আর আদিগন্ত বিস্তৃত আকাশের তলায় সবুজের মাঝেই দিন কাটাচ্ছেন সেলিব্রিটিরা।
আর তাঁদের এই ভ্যাকেশনের নানান মুহূর্ত চুটিয়ে উপভোগ করছেন তাঁদের অনুরাগীরা।তবে কোভিড পরিস্থিতির মধ্যে যথেষ্ট বিধি নিষেধ মেনেই প্রত্যেকে ছুটি কাটাচ্ছেন। প্লেনে যাওয়ার যে কটা ছবি সামনে এসেছে তাতে কেউই কিন্তু মাস্ক ছাড়া নেই। সব কোভিড প্রটোকল মেনেই ছুটি কাটাচ্ছেন তাঁরা।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.