চেন্নাই: দিল্লি ক্যাপিটালসের কাছে থেমে গেল মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের জয়ের ধারা৷ প্রথম ম্যাচ হারলেও পরের দু’টি ম্যাচ জিতে ছন্দে ফিরেছিল গতবারের চ্যাম্পিয়নরা৷ কিন্তু এদিন তাদের বিজয়রথ থামিল দিল গতবারের রানার্সরা৷ মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের বিরুদ্ধে ১৩৮ রান তাড়া করে ৮ উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয় দিল্লি ক্যাপিটালস৷ মুম্বইকে হারিয়ে পয়েন্ট টেবলে দু’ নম্বরে উঠে এল দিল্লি৷
২০২১ আইপিএলে এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে কম রান তাড়া করতে নেমে ৬ উইকেট ম্যাচ জিতে নিল দিল্লি ক্যাপিটালাস৷ রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালো না-হলেও দ্বিতীয় উইকেটে শিখর ধাওয়ান ও স্টিভ স্মিথের হাফ-সেঞ্চুরি পার্টনারশিপে ম্যাচের রাশ নিজেদের হাতে নেয় দিল্লি৷ স্মিথ ২৯ বলে ৩৩ এবং ধাওয়ান ৪২ বলে ৪৫ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেন৷ স্মিথ আউট হওয়ার পর ধাওয়ান ললিত যাদবকে নিয়ে দিল্লির ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যান৷ কিন্তু ধাওয়ান আউট হওয়ার পর চাপে পড়ে গিয়েছিল দিল্লি৷ ক্যাপ্টেন ঋষভ পন্ত মাত্র ৭ রান করে আউট হলেও ললিত ও হেটমায়ার অপরাজিত থেকে দিল্লিকে জয় এনে দেন৷
গতবারের রানার্সের বিরুদ্ধে এদিন টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নেয় মুম্বই ইন্ডিয়ান্স৷ শুরুটা ভালো হয়নি রোহিতদের৷ তৃতীয় ওভারে ডি’কক-কে ডাগ-আউটের রাস্তা দেখান মার্কাস স্টওনিস৷ ওপেনিং পার্টনারকে হারালেও দলকে এগিয়ে নিয়ে যান ক্যাপ্টেন রোহিত৷ দ্বিতীয় উইকেটে সূর্যকুমার যাদবের সঙ্গে ৫৮ রান যোগ করে দলকে এগিয়ে নিয়ে যান ক্যাপ্টেন৷ কিন্তু ভয়ংকর হয়ে ওঠা সূর্যকুমারকে ফেরান আবেশ খান৷ ১৫ বলে চারটি বাউন্ডারি-সহ ২৪ রান করেন সূর্যকুমার৷
এরপর ক্রিজে জমে যাওয়া রোহিতকে তুলে নিয়ে দিল্লিকে ম্যাচে ফেরান অমিত মিশ্র৷ ৩০ বলে ৪৪ রান করেন মুম্বই অধিনায়ক৷ একই ওভারে হার্দিক পান্ডিয়াকে (০) ডাগ-আউটে ফিরিয়ে মুম্বইকে ব্যাকফুটে ঠেলে দিল্লির এই লেগ-স্পিনার৷ পরের ওভারে কাইরন পোলার্ডকে (২) ফিরিয়ে মুম্বইয়ের স্কোর ছ’ উইকেটে ৮৪ করে দেন অমিত৷ তাঁর শেষ শিকার ইশান কিষান (২৬)৷ চার ওভারে মাত্র ২৪ রান দিয়ে ৪টি উইকেট তুলে নেন অমিত৷ শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১৩৭ রান তোলে মুম্বই৷ অমিত ছাড়াও দারুণ বোলিং করেন আবেশ খান ও ললিত যাদব৷ আবেশ ২ ওভারে মাত্র ১৫ রান দিয়ে দু’টি এবং ললিত ৪ ওভারে মাতার ১৭ রান দিয়ে ক্রুনাল পান্ডিয়াকে আউট করেন৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.