কলকাতা: করোনার (Coronavirus) সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রুখতে মাস্কের ভূমিকার বিকল্প নেই। তবে বারবার এব্যাপারে সতর্ক করা হলেও এখনও হেলদাল নেই অনেকেরই। মাস্ক (MASK) ছাড়া বাইরে বেরোতেই এবার গ্রেফতার হলেন বেশ কয়েকজন। মঙ্গলবার সকাল থেকে শহর কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ। মাস্ক ছাড়া কাউকে দেখলেই গ্রেফতার করা হচ্ছে। পুলিশের পাশাপাশি পূর্ব ঘোষণা মতো এদিন লোকাল ট্রেনেও মাস্ক ছাড়া কাউকে দেখলেই জরিমানা করছে আরপিএফ (RPF)।

গোটা দেশ করোনার করাল গ্রাসে৷ মারাত্মক সংক্রমণ ছড়াচ্ছে বাংলাতেও। করোনার সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রুখতে মাস্কের কোনও বিকল্প নেই। মাস্ক পরে বেরোলে সংক্রমণ অনেকাংশে এড়ানো যায়। বারবার সবাইকে মাস্ক পরতে অনুরোধ, সচেতন করছেন বিশেষজ্ঞরা। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারগুলির তরফেও মাস্ক পরতে বারবার সতর্ক করা হচ্ছে নাগরিকদের। মাস্ক পরার ব্যাপারে দেশজুড়ে সচেতনতামূল প্রচারও চলছে জোরকদমে। টিভি চ্যানেল-সহ অন্যান্য সোশ্যাল মাধ্যমে মাস্ক পরার ব্যাপারে সরকারি-বেসরকারিস্তর থেকেও ক্রমাগত প্রচার চালানো হচ্ছে।

এত কিছুর পরেও বাসিন্দাদের একাংশের কোনও হেলদোল নেই। মাস্ক ছাড়াই বাড়ির বাইরে বেড়িয়ে পড়ছেন অনেকে। ভিড়ে গিয়ে মিশছেন, কথা বলছেন। অজান্তেই, হয় নিজেরাই ছড়িয়ে দিচ্ছেন সংক্রমণ, বা কারও থেকে সংক্রমিত হয়ে পড়ে বাকিদের মধ্যেও ভাইরাস ছড়িয়ে দিচ্ছেন। এভাবেই সংক্রমণ বহুলাংশে বেড়ে যাচ্ছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

মঙ্গলবার সকাল থেকে কলকাতার বিভিন্ন প্রান্তে কোভিড বিধি ভঙ্গকারীদের ধরতে অভিযান শুরু করে পুলিশ। মাস্ক ছাড়া কাউকে দেখলেই গ্রেফতারও করতে দেখা গিয়েছে পুলিশকে। এদিন কলকাতার শ্যামপুকুর থানা এলাকায় মাস্ক ছাড়া বাইরে ঘোরাফেরা করতে দেখে বেশ কয়েকজনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে।

কলকাতা পুলিশের পাশাপাশি মঙ্গলবার ট্রেনেও মাস্ক ছাড়া ওঠার জেরে বেশ কয়েকজনকে জরিমানা করেছে রেল পুলিশ বা আরপিএফ। এদিন হাওড়া ও শিয়ালদহ শাখার বেশ কয়েকটি লোকাল ট্রেনেও অভিযান চালিয়েছে আরপিএফ। মাস্ক ছাড়া ট্রেনে ওঠায় বেশ কয়েকজনকে নগদ ৫০০ টাকা জরিমানা করেছে রেল পুলিশ। রেল পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী দিনে এমন অভিযান আরও বাড়বে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।