মুম্বই: ক্যালেন্ডারে আজকের তারিখটা লাল দাগ দিয়ে রাখতেই পারেন চেতন সাকারিয়া। তাঁর অফ-কাটারটা ঠাওর করতে না পেরে অসহায় আত্মসমর্পণ করলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। তবে একা ধোনি নন, এদিন সাকারিয়ার শিকার চেন্নাই’য়ের আরও দুই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান সুরেশ রায়না এবং অম্বাতি রায়াডু।

কোনও ব্যাটসম্যানের একার কৃতিত্বে নয় বরং সম্মিলিত প্রয়াসে এদিন রাজস্থানের বিরুদ্ধে স্কোরবোর্ডে ১৮৮ রান তুলল চেন্নাই সুপার কিংস। সর্বোচ্চ রান ওপেনার ফ্যাফ ডু’প্লেসির। প্রোটিয়া ব্যাটসম্যানের ১৭ বলে ৩৩ রান ছাড়া এদিন আর কোনও চেন্নাই ব্যাটসম্যান তিরিশের গন্ডি পেরোননি।

টস জিতে এদিন ওয়াংখেড়েতে সুপার কিংস’কে প্রথমে ব্যাটিং’য়ে আমন্ত্রণ জানান রয়্যালস অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসন। প্রথম দু’ম্যাচের মত এদিনও ব্যর্থ ইয়েলো ব্রিগেডের ওপেনিং জুটি। ১০ রান করে ফিরলেন রুতুরাজ। শুরুটা মেজাজে করলেও দীর্ঘস্থায়ী হল না ফ্যাফের ইনিংস। তাঁর ঝোড়ো ৩৩ রানের ইনিংসে ছিল ৪টি চার এবং ২টি ছয়। ২০ বলে ২৬ করে ফিরলেন মইন আলি।

চতুর্থ উইকেটে সর্বোচ্চ ৪৫ রানের পার্টনারশিপ গড়লেন রায়না-রায়ডু। কিন্তু রায়নাকে ১৮ রানে এবং রায়াডুকে ২৭ রানে ফেরালেন সাকারিয়া। বেশ কিছুটা সময় ব্যাটিং’য়ের সুযোগ পেয়েছিলেন ধোনি। কিন্তু ঝড় উঠল না তাঁর ব্যাটে। ১৭ বলে ১৮ রান করে সাকারিয়ার একটা স্লোয়ারে হার মানলেন চেন্নাই অধিনায়ক। শেষদিকে ৮ বলে ২০ রান করে চেন্নাইকে ১৮৮ রানে পৌঁছে দিলেন ব্র্যাভো।

জাদেজা করলেন ৮ রান, ৬ বলে ১৩ রান এল কারেনের ব্যাট থেকে। ৩৬ রানে ৩ উইকেট নিয়ে রয়্যালসদের সবচেয়ে সফল বোলার সাকারিয়া। প্রথম ম্যাচের পর ফের এদিন ৩ উইকেট প্রতিশ্রুতিমান বোলারের ঝুলিতে। ২টি উইকেট নিলেন ক্রিস মরিস, একটি করে উইকেট মুস্তাফিজুর এবং তেওয়াটিয়ার।

দু’দলই এদিন অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে মাঠে নেমেছে। এখন দেখার ওয়াংখেড়ের পিচে চেন্নাই বোলাররা ১৮৮ রান ডিফেন্ড করতে পারেন নাকি ১৮৯ রান তাড়া করে টুর্নামেন্টে দ্বিতীয় জয় তুলে নেয় রয়্যালসরা।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।