মুম্বই : মূলত বিতর্ক মূলক মন্তব্যের জন্যই খবরের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে রাখি সাওয়ান্ত। গত কয়েকদিন আগেই ভাইরাল হয়েছিল রাখি সাওয়ান্তের একটি ভিডিও। সেই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে রাখি সাওয়ান্ত লকডাউন এর জন্য সবজি কিনতে এসেছে মুম্বাইয়ের লোখান্ডওয়ালার বাজারে। সেখানে বাজার করার পর যখন দাম জানতে চাওয়া হয়, বিক্রেতা বলেন সমগ্র সামগ্রীর মোট মূল্য হয়েছে ষোলোশ পঞ্চাশ টাকা। যা দেখে রীতিমতো হতবাক হয়ে চমকে ওঠেন রাখি। তখন সেই সবজি না নিয়েই সে দ্রুত গতিতে নিজের গাড়িতে ওঠেন।

Link: https://www.instagram.com/tv/CN1Ozp-nM8W/?igshid=11pwx13xffvwi

এমনকি তিনি এও বলেন তাঁকে ঠকানো হচ্ছে। এখানে দাম বেশী করে বলা হচ্ছে সাধারন মানুষের অবস্থার সুযোগ নিয়ে। এবং তাঁর এহেন প্রতিবাদে সমর্থন করেছেন সবাই। কারণ লাগামছাড়া মূল্যবৃদ্ধি শুধুমাত্র মধ্যবিত্তের পকেটেই যে কোপ ফেলে এমনটা নয়, সেলিব্রিটিরাও এই মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে ততটাই চিন্তিত যতটা আমি আপনি।

তবে এবার রাখি সাওয়ান্ত কৃতজ্ঞতা স্বীকার করলেন বলিউডের ভাইজান সালমান খানের কাছে। কারণ রাখি সাওয়ান্তের মায়ের অপারেশনে সালমান খানই তাঁকে সাহায্য করেছেন। ভাইজানের দরাজ মনের কথা আমাদের সবার জানা। ইন্ডাস্ট্রির কারুর কোন অসুবিধা হলে ভাইজান সবার আগে এগিয়ে এসে নিজের সাধ্যমত চেষ্টা করেন তাঁকে সাহায্য করার। রাখি সাওয়ান্তের ক্ষেত্রেও তার অন্যথা হয়নি। এককথায় রাখি সাওয়ান্ত নিজের মুখেই বললেন তার সোশ্যাল সাইটে।

রাখি সাওয়ান্তের মা মারণ রোগ ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন। এই অপারেশনে তার শরীরের ভেতরে থাকা ক্যান্সার যুক্ত যে টিউমার আছে তা বার করে দেওয়া হয়েছে। ডাক্তার সঞ্জয় শর্মার তত্ত্বাবধানে সুনিপুণভাবে এই অপারেশন সাফল্য লাভ করেছে। শুধু রাখি সাওয়ান্ত নন, তাঁর সঙ্গে রাখির মা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন সালমান খান ও তাঁর ফ্যামিলিকে। কারণ এই অপারেশন করার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব পড়েছিল রাখির। সেই সময়ে সালমান খান-ই তাঁদের জীবনে আসেন ও তাঁদের যথাসম্ভব সাহায্য করেন এই অপারেশনকে সাফল্যমন্ডিত করে তোলার জন্য। ভাইজানের এরকম মানবদরদী রূপ দেখে আপ্লুত তাঁর ভক্তরা।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।