নয়াদিল্লি: আপনিও যদি আজ নেট ব্যাঙ্কিং বা ব্যাঙ্কিং অ্যাপের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করতে চান, তবে আপনার জন্য বড় খবর রয়েছে। ব্যাঙ্কের রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (RTGS) পরিষেবা আজ দুপুর ২ টা পর্যন্ত কাজ করবে না। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এই তথ্য জানিয়েছে।আরবিআই জানিয়েছে যে আরটিজিএস সিস্টেমের গতি বাড়াতে, ১৮ এপ্রিল আরটিজিএসের প্রযুক্তিগত দলটি তার আপগ্রেডের কাজ করবে।সেই কারণে আজ ব্যাহত হবে ব্যাঙ্কের রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট পরিষেবা।
১৭ এপ্রিল রাত ১২টা ০১ মিনিট থেকে কাজ শুরু হবে এবং দুপুর ২টো পর্যন্ত আপগ্রেডের কাজ চলবে। সুতরাং ওই সময়ে আরটিজিএস পরিষেবার কাজ ব্যাহত হবে। আরবিআই গ্রাহকদের অনুরোধ করেছে রবিবার এই বিশেষ সময়সূচীতে নজর দিতে, যাতে লেনদেনের সময় কোনও সমস্যা না হয়।আরবিআই ব্যাঙ্কগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে গ্রাহকদের এই বিষয়ে অবগত করার জন্যে এবং যাতে কোনো সমস্যা না হয় তার পরামর্শ দিতে।
ব্যাঙ্ক গ্রাহকরা এই সময়ে জাতীয় ইলেকট্রনিক তহবিল স্থানান্তর (National Electronic Fund Transfer) পরিষেবার সুবিধা নিতে পারবেন। আরটিজিএস এবং এনইএফটি দুটোই ব্যাঙ্কের ডিজিটাল পেমেন্ট মোড।এর মাধ্যমে গ্রাহকরা সহজেই টাকা লেনদেন করতে পারে।
তবে ব্যাঙ্কের এই ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমের কিছু পার্থক্য রয়েছে। আরটিজিএস লেনদেনের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লেনদেন করতে পারবেন। এনইএফটি পরিষেবা ক্ষেত্রে তেমন কোনো সীমা নেই।
উল্লেখ্য, পেটিএম, মোবিক্যুইক, গুগল পে, ফোনপে-র মতো পেমেন্ট সিস্টেম অপারেটরদের ক্ষেত্রেও এ বার আরটিজিএস এবং এনইএফটি পরিষেবা শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।করোনা পরবর্তী অধ্যায়ে অনলাইন লেনদেনে আরও বেশি করে জোর দিতে এবং ইউনিফায়েড পেমেন্ট ইন্টারফেস (ইউপিআই) প্রক্রিয়ার বিস্তারের জন্যই কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কটির এই সিদ্ধান্ত।
আরটিজিএস এবং এনইএফটির মতো আরবিআই-এর সেন্ট্রালাইজড পেমেন্ট ব্যবস্থা এতদিন পর্যন্ত শুধুমাত্র ব্যাঙ্কের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছিল। তবে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া প্রিপেড পেমেন্ট ইনস্ট্রুমেন্ট (পিপিআই), কার্ড নেটওয়ার্ক, হোয়াইট লেবেল এটিএম পরিচালন সংস্থার জন্য আরটিজিএস এবং এনইএফটি প্রক্রিয়া ব্যবহারের সরাসরি সদস্যপদ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.