বালুরঘাট : শহরের কালী মন্দিরে চুরির ঘটনায় চাঞ্চল্য বালুরঘাটে। স্থানীয় জেলা হাসপাতাল মোড় এলাকার ঘটনা।
শনিবার রাতে হাসপাতাল মোড়ে অবস্থিত সৎকার সমিতি-র কালী মন্দিরের অফিস ঘরের ঢুকে চোরেরা সোনা চাঁদির গহনা ও অন্যান্য সামগ্রী চুরি করে পালিয়ে যায়।
রবিবার সকালে মন্দির কমিটির সদস্যরা তালা ভাঙা অবস্থায় অফিস ঘরের দরজা ও ভেতরের আলমারি ফাঁকা দেখেন। চুরির ঘটনা চাউড় হতেই এলাকায় চাঞ্চল্যর সৃষ্টি হয়। উল্লেখ্য বেশ কয়েকদিনে বালুরঘাটের একাধিক জায়গায় সাইকেল সহ চুরির নানান ঘটনায় নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত বাসিন্দারা।
অভিযোগ কিছুদিন আগে স্থানীয় যোগমায়া এলাকায় সাইকেল চুরির ঘটনায় সিসি ক্যামেরার ফুটেজ থানায় জমা দিলেও চোরকে গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হয়েছে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে সূত্রে জানা গিয়েছে বালুরঘাট সৎকার সমিতির মন্দিরের পাশেই অবস্থিত অফিস ঘরের স্টিল আলমারিতে প্রতিমার সোনা চাঁদির গহনা ও অন্যান্য সামগ্রী রাখা ছিল।
রবিবার সকলে নজরে আসে যে রাতে চোরেরা দরজার তালা ভেঙে ভেতরে ঢোকে। ভারী কিছু দিয়ে স্টিলের আলমারি ভেঙে ভেতরে রাখা গহনা ও পূজোর কাঁসা পিতলের বাসনপত্র সমস্ত কিছু চুরি গেছে।
সৎকার সমিতি কালী মন্দিরের সম্পাদক ছোটন রজক জানিয়েছেন মন্দিরের অফিস ঘরের আলমারিতে থাকা কালী প্রতিমার ১০ ভরি সোনা এবং ৩০ ভরি চাঁদির গহনা চুরি গেছে। কমিটির পক্ষ থেকে তাঁরা থানায় লিখিত অভিযোগ করবেন। হাসপাতাল মোড়ের মত গুরুত্বপূর্ণ একটা জায়গায় এভাবে চুরির ঘটনায় এলাকার সকলেই হতবাক বলে তিনি জানিয়েছেন।
বালুরঘাট থানার আইসি অরিন্দম মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন হাসপাতাল মোড়ের একটি কালী মন্দির কমিটির অফিস থেকে বেশ কিছু সামগ্রী চুরির অভিযোগ পাওয়া গেছে। চুরি যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে সোনা ও চাঁদির গহনাও রয়েছে। খবর পাওয়া মাত্রই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছায়। বেলা সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত কমিটির তরফে লিখিত কোন অভিযোগ থানায় জমা পড়ে নাই। লিখিত অভিযোগ পেলেই তদন্ত করে দেখা হবে বলেও আইসি জানিয়েছেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.