কলকাতা : কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব অজয় ভাল্লা দেশের সবকটি রাজ্যের মুখ্যসচিবদের করোনা বিধি সংক্রান্ত একটি নির্দেশিকা পাঠিয়েছেন শুক্রবার। স্বরাষ্ট্র সচিবের এই চিঠিতে বলা হয়েছে কন্টেনমেন্ট জোনে লকডাউন জারি থাকবে। তবে কন্টেনমেন্ট জোনের বাইরে অর্থনৈতিক ও অন্যান্য কাজের গতি স্বাভাবিক থাকবে। তবে সমস্ত ক্ষেত্রেই মানতে হবে স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর। তবে আন্তঃরাজ্য ও অন্তর্রাজ্য পণ্য পরিবহন ও মানুষের যাতায়াতে কোনও বিধিনিষেধ থাকছে না। ২৩ মার্চ এই বিষয়ে যে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছিল সেই নিয়মই এক্ষেত্রে বলবৎ থাকবে। এছাড়াও করুন রোগীদের চিকিৎসার জন্য অত্যাবশ্যক অক্সিজেন পরিবহন, উৎপাদন ও সরবরাহে বেশ কিছু নির্দেশিকাও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিবের এই চিঠিতে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে জানানো হয়েছে।

স্বরাষ্ট্র সচিবের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, গত কয়েকদিনে করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়েছে। পজিটিভ রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। এই সংক্রমণ চেনটিকে ভাঙার জন্য বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অতিরিক্ত বিধিনিষেধ ও কারফিউ জারি করা হয়েছে।

ক্রমেই বেড়ে যাওয়া করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের নিরবিচ্ছিন্ন যোগান জারি রাখার কথা এই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে। বলা হয়েছে, রাজ্যের চাহিদা অনুযায়ী অক্সিজেনের যোগান উপযুক্তভাবে বজায় রাখতে হবে। অক্সিজেন যোগানের জন্য পরিবহন ব্যবস্থা সব সময়ের জন্য প্রস্তুত রাখতে হবে।

করোনা রোগীদের জন্য অক্সিজের যোগান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই কোনওভাবেই অক্সিজেন পরিবহনে সমস্যা ঘটে করোনা রোগীর যাতে কোনও সমস্যা না হয় সেই দিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে । অক্সিজের পরিবহনে কোনও রকম বাধার সৃষ্টি যাতে না হয় সেটা রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির তরফে নিশ্চিত করতে হবে। অক্সিজেন পরিবহন করা হবে এমন যানের ক্ষেত্রে পরিবহন ব্যয় আলাদা করে দিতে হবে না। অক্সিজেন উৎপাদক ও যোগানদারের ওপর কোনও রকম বিধিনিষেধ আরোপ করা যাবে না। তারা যাতে সংশ্লিষ্ট রাজ্যে অক্সিজেন পরিবহনে কোনও সমস্যায় না পরে সেই বিষয়টি সুনিশ্চিত করতে হবে সংশ্লিষ্ট রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলকে। সর্বত্র অক্সিজেনের পরিবহনযোগ্যতা বজায় রাখতে হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।