তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁদের উঠতে-বসতে ‘বহিরাগত’ বলে আক্রমণ করেন৷ সেই অমিত শাহই বাংলায় এসে রাহুল গান্ধীকে ‘রাজনৈতিক পর্যটক’ বলে আক্রমণ করলেন৷

রাজ্যে পঞ্চম দফা নির্বাচনের আগে বঙ্গে আসেন ‘কংগ্রেসের কাণ্ডারি’। বিধানসভা নির্বাচনে ভোটয়ুদ্ধে একযোগে নিশানা করেন প্রধানমন্ত্রী-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে। দু-দিন আগে উত্তর দিনাজপুরের গোয়ালপোখরে সংযুক্ত মোর্চার প্রার্থীদের ভোটপ্রচারে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি বলেছিলেন, বাংলাকে ভাঙতে চাইছে বিজেপি। বাঙালির মধ্যে যে ভ্রাতৃত্ববোধ আছে সেটাও ভাঙতে চাইছে বিজেপি। নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহের এতে কিছু হবেনা। আগুন লাগলে বাংলায় লাগবে। বাংলা জ্বলবে। একবার বাংলাকে ভাগ করতে পারলে বাংলায় আগুন জ্বলবে।  আগুন লাগিয়ে বাংলাতে ছারখার করে দেবে ওরা। বাংলার ভবিষৎ রক্ষা করতে আমরা এসেছি। মোদীর লক্ষ্য হচ্ছে একে অপরের বিরুদ্ধে লড়িয়ে দেওয়া। এবারের ভোট বাংলাকে বাঁচানোর ভোট। বাংলাকে বাঁচাতে হবেই।

 শুক্রবার তেহট্টের সভায় রাহুলকে পাল্টা আক্রমণ করলেন অমিত শাহ৷ কটাক্ষের সুরে বলেন, “আমাদের দেশে একজন পর্যটক নেতা আছে। কয়েকদিন আগে সভা করে গেছেন। গোটা নির্বাচনের হাফ হয়ে গেছে উনি আসেননি। এখানে এসে উনি বিজেপির ডিএনএ নিয়ে প্রশ্ন করেছেন৷” অমিতের কথায়, “ডিএনএন-এর ফুল ফর্ম ডি ফর ডেভেলপমেন্ট। এন ফর ন্যশালিজম। এ ফর আত্মনির্ভর ভারত।”

অমিত শাহ আরও বলেন, “বিজেপি সরকার এলে তেহট্টকে পুরসভা বানানোর কাজ বিজেপি সরকার। এখানে ৩টি কোল্ড স্টোরেজ তৈরি হবে। দুর্গা বিসর্জনের জন্য কোর্টে যেতে হয়েছিল। বিজেপি এলে সেটা কখনও হবে না। সরস্বতী পুজো এখানে অবশ্যই হবে। দিদির গুণ্ডারা কোনও কিছু করতে পারবে না।”

বিস্তারিত আসছে

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।