চোখ প্রত্যেকটি মানুষের মনের আয়না। কারুর চোখ দেখেই বলে ফেলা যায় সে সুস্থ আছে কিনা। চোখ ছাড়া কার্যতই দেখতে গেলে আমরা অচল। তাই এই চোখ দুটি সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখার বেশ দরকার আছে আমাদের কাছে।
তবে আজকালকার এই দৌড়ঝাঁপের জীবনে নিজের যত্ন নেওয়ার সময় অনেকেই পাই না আমরা। সেক্ষেত্রে চোখের তলায় কালি, চোখের নিচ ফুলে যাওয়া এই সমস্যাগুলি লেগেই থাকে। চোখ দেখলেই ক্লান্তির ছাপ ফুটে ওঠে তার মাধ্যমে। এর ফলে এবার থেকে চোখের প্রতিও সজাগ হন। খুব সাধারণ কিছু কাজ দৈনন্দিন রুটিনের মধ্যে ঢুকিয়ে ফেলুন যাতে করে চোখ থাকবে সুন্দর। চোখের সঠিক পরিচর্যা, ব্যায়াম ও কিছু খাবারের সাহায্যে তা সহজেই করা সম্ভব।
১. প্রত্যেকদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে আগে ভাল করে চোখে মুখে ঠাণ্ডা জলের ঝাপটা দিয়ে চোখ পরিষ্কার করে নেবেন। এরপর নরম কাপড় বা ভেজা কাপড় দিয়ে বাড়তি জল মুছে ফেলতে হবে। এই গরমের সময়ে দিনে অন্তত ৬ থেকে ৭ বার চোখে ঠাণ্ডা জলের ঝাপটা দিতে পারেন। এছাড়াও কাজ করতে করতে চোখ জ্বালা করলেও এটাই করবেন, অনেকটা লাভ পাবেন।
আরো পোস্ট- গরমে ঠান্ডা কুল কুল “কাস্টার্ড”
২. খারাপ গুণের প্রসাধনী সামগ্রী চোখে লাগাবেন না। চোখের ত্বক খুব স্পর্শকাতর। তাই তার অবহেলা কোনোভাবেই চলবে না। চোখের মেকআপের আগেও চোখকে সুরক্ষা দেয় মন কিছু লাগিয়ে নেবেন।
৩. অতিরিক্ত পরিশ্রম, রাত জাগা এড়িয়ে চলতে পারলে খুব ভালো। রাতে ৮ ঘন্টা ঘুম খুব দরকার। বিছানায় শুয়ে বই পড়া এবং কম আলােয় পড়াশােনা একদম করবেন না। সরাসরি আলােয় না পড়ে পাশ থেকে বা উপর থেকে এসে পড়া আলােয় পড়াশােনা করলে চোখে আলোর চাপ লাগে না।
৪. চোখের নিচের অংশের ফোলাভাব কমাতে এবং চোখের ক্লান্তি দূর করতে আলু থেঁতো করে সেই রস পাত্রে ঢেলে তুলোয় করে তা ভিজিয়ে নিয়ে চোখের নিচের অংশে ব্যবহার করুন।
আবার খুব কাজ করে চোখ জ্বালা করলে চোখ সতেজ ও ভাল রাখতে কি]দুটি চোখের উপর শশার চাকতি গোল করে কেটে নিয়ে চোখ বন্ধ করে চোখের উপর কিছুক্ষণ ধরে রাখুন। এগুলি যে সময়ে আপনি ফাঁকা থাকবেন তখন করতে পারেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.