মুম্বই: করোনা দাপট দেখাচ্ছে দেশজুড়ে। এর মধ্যে আবার একাধিক রাজ্য থেকে ভ্যাকসিন না থাকার খবর আসছে। এই পরিস্থিতিতে মহারাষ্ট্রে ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন উৎপাদনের অনুমতি দিল কেন্দ্র। মহারাষ্ট্রের হফকিন ইনস্টিটিউটে এবার তৈরি হবে কোভ্যাক্সিন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এই সিদ্ধান্তের পর তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে। টুইটারে মহারাষ্ট্র সরকারের তরফ থেকে এই খবর জানানো হয়েছে।

মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রীর অফিস থেকে টুইট করে বলা হয়েছে, ভারত সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগ হফকিন ইনস্টিটিউটকে ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন প্রস্তুতের অনুমতি দিয়েছে। এই অনুমতির জন্য মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

The Dept of Science & Technology, Government of India, has granted approval to Haffkine Institute to produce Bharat Biotech’s Covaxin vaccine on a transfer of technology basis. CM Uddhav Balasaheb Thackeray has thanked the Hon’ble PM Shri @narendramodi for approving this request.

— CMO Maharashtra (@CMOMaharashtra) April 15, 2021

সংক্রমণ রুখতে একাধিক রাজ্যে একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হলেও এখনও লাগাম দেওয়া যায়নি সংক্রমণে। সারা দেশেই করোনার চিত্রটা গড়পড়তা একই রকমের। এরমধ্যে মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, দিল্লি সহ মোট ১০ টি রাজ্যে পরিস্থিতি খুবই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে। রাজধানী দিল্লিতেও অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। দিল্লির সবচেয়ে বড় শ্মশান নিগমবোধ ঘাটে প্রতিদিনকার শেষকৃত্যের সংখ্যা ১৫ থেকে একবারে দ্বিগুণ হয়ে ৩০ এ এসে পৌঁছেছে। শুক্রবারের রিপোর্ট বলছে শেষ ২৪ ঘন্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২ লক্ষ ১৭ হাজার ৩৫৩ জন। এই সময়ে মৃত্যু হয়েছে ১১৮৫ জনের। এই সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৩০২ জন। এত সংখ্যক মানুষ সুস্থ হওয়ার পরেও দেশে অ্যাক্টিভ আক্রান্তের গ্রাফ ক্রমেই বাড়ছে। এই মুহুর্তের রিপোর্ট বলছে দেশে অ্যাক্টিভ করোনা আক্রান্তর সংখ্যা ১৫ লক্ষ ৬৯ হাজার ৭৪৩। দেশে এখন মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়ে রয়েছে ১ কোটি ৪২ লক্ষ ৯১ হাজার ৯১৭ জনে। দেশে করোনা সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন অবধি এই মারণ ভাইরাসের কবলে পড়ে মৃত্যু হয়েছে ১ লক্ষ ৭৪ হাজার ৩০৮ জনের।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।