মুম্বই: ভুয়ো কোভিড রিপোর্টের কারণে নিভৃতবাসের মেয়াদ দু’দিন বর্ধিত হলেও অবশেষে বাইরে বেরিয়ে টিমের জৈব বলয়ে প্রবেশ করলেন অ্যানরিচ নর্তজে। উল্লেখ্য, নেগেটিভ কোভিড রিপোর্ট নিয়ে দিল্লি ক্যাপিটালস পেসার নিভৃতবাসে প্রবেশ করলেও নিভৃতবাসে থাকাকালীন তাঁর দ্বিতীয় কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। ফলে এসওপি মেনে পুনরায় নর্তজের তিনটি নেগেটিভ কোভিড রিপোর্ট পাওয়ার অপেক্ষা শুরু হয়। অবশেষে পরবর্তী তিনটি নেগেটিভ কোভিড রিপোর্ট নিয়ে নিভৃতবাস ছেড়ে বাইরে বেরোলেন প্রোটিয়া পেসার।

অথচ দিল্লি ক্যাপিটালস কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় এক বিবৃতি মারফৎ জানিয়েছে, নিভৃতবাসে থাকাকালীন নর্তজের যে কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ এসেছিল সেটা ভুয়ো ছিল। দিল্লি ক্যাপিটালস টুইটে লিখেছে, ‘আমাদের পেস সুপারস্টার আপাতত নিভৃতবাস ছেড়ে বাইরে বেরিয়েছেন। কোভিড পরীক্ষার ভুয়ো পজিটিভ রিপোর্টের পর তিনটি নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়েই আপাতত দলের জৈব বলয়ে প্রবেশ করেছেন তিনি।’ ফ্র্যাঞ্চাইজির তরফ থেকে পোস্ট করা একটি ভিডিওবার্তায় নিভৃতবাস ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে তাঁর প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন নর্তজে নিজেও।

নর্তজে লিখেছেন, ‘ঘর থেকে বাইরে বেরনোটা ভীষণই আনন্দের। প্রাতরাশের সময় সকলের সঙ্গে দেখা হয়েছে। অনুশীলনে নামার জন্য প্রস্তুত। স্টেডিয়ামে ফিরতে পারলে আরও ভালোলাগবে। ভারতে আবার আইপিএল অনুষ্ঠিত হচ্ছে এটা খুবই ভালো বিষয়।’ ভুয়ো কোভিড রিপোর্টের বিষয়টি দিল্লি পেসার নর্তজের ক্ষেত্রেই প্রথম নয়। এর আগে কলকাতা নাইট রাইডার্স ব্যাটসম্যান নীতিশ রানার ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটেছিল। কয়েকঘন্টার ব্যবধানে রানার পজিটিভ রিপোর্টও নেগেটিভ আসায় বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছিল।

দেশের হয়ে ঘরের মাঠে ওয়ান-ডে সিরিজ খেলে গত ৬ এপ্রিল দিল্লির আরেক পেসার কাগিসো রাবাদার সঙ্গে এদেশে পা রেখেছিলেন নর্তজে। সাতদিনের বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনে থাকার কারণে ফ্র্যাঞ্চাইজি দলের হয়ে প্রথম ম্যাচে মাঠে নামার অবকাশ ছিল না দু’জনের। কিন্তু বৃহস্পতিবার দিল্লি টুর্নামেন্টে তাদের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছিল। নিভৃতবাস কাটিয়ে রাবাদা সেই ম্যাচ খেললেও নর্তজেকে সেই ম্যাচে পাওয়ার সম্ভাবনা ছিল না ভুয়ো পিজিটিভ রিপোর্টের কারণে।

তবে পরবর্তী ম্যাচ থেকে তাঁকে পাওয়ার কথা ভাবতেই পারে দিল্লি ফ্র্যাঞ্চাইজি। গত মরশুমে ১৬ ম্যাচে ২২ উইকেট নিয়ে দিল্লির অন্যতম সফল বোলার ছিলেন প্রোটিয়া পেসার।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।