আজকাল আমরা এতো বেশি বাইরে বেরোই বা দূষণের মুখে পড়ি যে তার ফল ভুগতে হয় আমাদের চুলকে। আবার তার পাশাপাশি রয়েছে মানসিক চাপ। এর ফলে আস্তে আস্তে চুলের সামনের অংশে পড়ে যাচ্ছে টাক। তবে এবার আর সেই টেনশন নিয়ে ভুগতে হবে না।
আসলে বংশগত কারণ, অসুখ, ভাইরাস বা ব্যাকটিরিয়ার সংক্রমণ অথবা আমাদের লাইফস্টাইলের জন্যেও অনেক সময়েই কম বয়সে চুল পড়তে শুরু করে আমাদের। কিন্তু নিজেদের একটু শুধরে নিতে পারলেই সমস্যার সমাধান করা যাবে এটা কি জানেন? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, কয়েকটি সহজলভ্য খাবার খেলেই আমরা বাড়িতে বসেই টাকা খরচ না করেও চুল পড়া আটকাতে পারি। রইলো সেই তালিকা।
১. কাঠবাদাম নিয়মিতভাবে খেলে আমাদের দেহের পুষ্টি হবে ও এতে রয়েছে বায়োটিন ও ম্যাগনেসিয়াম। এই উপাদানগুলির জন্যে নিয়মিত কাঠবাদাম খেলে চুল ঘন হয় ও ঝরে পড়ার সমস্যাও অনেকটা সমাধান হতে পারে। সকালে খালি পেটে জলে ভিজিয়ে রাখা দুটো বা তিনটে কাঠবাদাম রোজ খাবেন।
২. আর একটি ভালো ড্ৰাই ফ্রুট হলো আখরোট। এতে রয়েছে ওমেগা ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন বি- সেভেন নামক কিছু পুষ্টিকর উপাদান যা আমাদের চুল পড়া কমায়, চুলের ফলিকর বা গোড়া মজবুত করে ও এর পাশাপাশি আবার নতুন চুল গজাতে পারে দ্রুত।
৩. ডিম ও দুগ্ধজাত খাবারে বায়োটিন (ভিটামিন বি সেভেন) নামক এক উপাদান মজুদ রয়েছে যা চুলের বৃদ্ধির জন্য বেশ কার্যকরী। বিশেষ করে যাঁদের মাথায় টাক পড়া শুরু হয়েছে, তাঁরা খাবারের তালিকায় এখন থেকেই রোজ ডায়েটের অঙ্গ হিসেবে ডিমের সঙ্গে দুধ, দই, পনিরও রাখুন ভাগ করে করে। এই সমস্ত খাবারে প্রোটিন, ভিটামিন বি-টুয়েল্ভ, আয়রন, জিঙ্ক ও ওমেগা-সিক্স ফ্যাটি অ্যাসিড অনেক পরিমাণে আছে যা চুল পড়া আটকায় ও অযথা মাথায় টাক পড়তে দেয় না।
৪. ওটস-এ আছে অনেকটা পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার, জিংক, ওমেগা-সিক্স ফ্যাটি অ্যাসিড, পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন-বি যা একসঙ্গে টাক পড়ার বিরুদ্ধে লড়তে পারে। এতে চুল পড়া অনেক কমে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.