প্রাচীন সভ্যতার পীঠস্থান মিশরে রহস্য জালের যেন কোনো শেষ নেই। কৌতূহলের জাল বুনে চলেছে সেই দেশটি। তেমনি প্রত্নতাত্ত্বিকরাও নাছোড়বান্দা। মিশরের পিরামিড থেকে মমি, ফারাও এরপরও তাদের সন্ধান শেষ হচ্ছে না।

এবার আবার তারা খুঁজে পেলেন মাটির নিচে চাপা পড়ে যাওয়া ৩ হাজার বছর পুরনো এক সোনার শহর। অবাক হলেন তো? এই শহর সেই সময়ে নাকি বিশ্বের সবচেয়ে বড় শহরের তকমা পেয়েছিলো। কায়রো শহর থেকে কিছুটা দক্ষিণে বালির নিচে পাওয়া গিয়েছে এর হদিশ।

তুতেনখামেনের সমাধি আবিষ্কারের পর মিশরের ইতিহাসচর্চায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার নাকি এই শহর যা প্রায় অবিকৃত অবস্থাতেই উদ্ধার হয়েছে। মিশরীয় সভ্যতার পাশাপাশি সেই সময়ে আরো অনেক সভ্যতা গজিয়ে উঠতে থাকায় ফ্যারাওরা তাদের শ্রেষ্ঠত্ব টিকিয়ে রাখার প্রচেষ্টায় ফ্যারাও তৃতীয় আমেনহোতেফ এমন এক শহর তৈরি করেছিলেন, যা আকারে এবং জৌলুসে সেই সময়ের সমস্ত শহরকেই হার মানানোর দাবি রাখে। একটি প্রত্নতাত্ত্বিক দল লুক্সর শহরের দক্ষিণে একটি ৩ হাজার বছরের প্রাচীন শহর উদ্ধার করেছে।

আরো পোস্ট-নববর্ষ ১৪২৮: হালখাতার প্রচলন কীভাবে হল

পুরো শহরের পরিকল্পনা, নিকাশি ব্যবস্থা, গঠনকাঠামো দেখে বেশ অবাক হয়েছেন গবেষকরা। শহরের তিন ভাগের মধ্যে একটি ছিল প্রশাসনিক অঞ্চল। অন্য একটি ছিল দাস ও শ্রমিক শ্রেণির মানুষদের জন্যে। আর তৃতীয় অঞ্চলটি জুড়ে ছিল কারখানা ও কৃষিজমি। এছাড়াও একটি বিচ্ছিন্ন অঞ্চল মাংস সংরক্ষণের কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হতো। প্রত্নতাত্ত্বিকরা খুঁজে পেয়েছেন বেশ কিছু খাবার পাত্র ও অন্যান্য মৃৎসামগ্রী। প্রতিটা পাত্রে ভিন্ন খাবার দেওয়া হত সেটাই তাদের ধারণা। সেইসব খাদ্যাভ্যাস সম্বন্ধে আরও বিশদে জানার জন্য গবেষণা চলছে।

মিশরের পাশাপাশি বিশ্ববাসী সাক্ষী হয়েছেন আরেক ইতিহাসের। মিশরের রাস্তা দিয়ে ঘোড়ায় চড়ে যাচ্ছেন ফ্যারাওরা। একজন নন, একসঙ্গে ১৮ জন ফ্যারাও এবং আরও ৪ জন রানি চলেছেন কায়রো শহরের রাজপথে। এদের মধ্যে দ্বিতীয় রামসেসও রয়েছেন। আসলে এই শোভাযাত্রার ছবি মিশরের বিভিন্ন জাদুঘরে ছড়িয়ে থাকা ফারাওদের মমি স্থানন্তরের সময়ে তোলা হয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।