বরুশিয়া: পেপ গুয়ার্দিওয়ালার কোচিংয়ে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ চারে পৌঁছল ম্যাঞ্চেস্টার সিটি৷ কোয়ার্টার ফাইনালে দুই লেগেই বরুশিয়া ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে তিন মরশুম পর ফের সেমিফাইনালে জায়গা করে নিল ইংলিশ ক্লাবটি৷

বুধবার রাতে ডর্টমুন্ডের সিগনাল ইদুনা পার্কে কোয়ার্টার-ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে ২-১ গোলে জেতে ম্যান সিটি। প্রথম পর্বে ঘরের মাঠে একই ব্যবধানে জিতেছিল গুয়ার্দিওয়ালার দল৷ ফলে দুই লেগ মিলিয়ে ৪-২ গোলের ব্যবধানে এগিয়ে থেকে হাসতে হাসতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে পৌঁছল ম্যান সিটি৷ গত তিন মরশুম শেষ আট থেকেই বিদায় নিয়েছিল ইংলিশ প্রিমিয়র লিগের দলটি। ফাইনালে ওঠার দৌড়ে পিএসজি-র বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামবে ম্যান সিটি৷

সিটি’র সেমিফাইনালে ওঠার পিছনে বড় ভূমিকা নেন ফিল ফোডেন৷ দুই লেগেই ডর্টমুন্ডের জালে বল জড়ান তরুণ এই ইলিংশ ফরোয়ার্ড৷ ঘরের মাঠে প্রথম লেগেও তাঁর গোলে জিতেছিল ম্যান সিটি৷ এদিনও অ্যাওয়ে ম্যাচে শেষ মুহূর্তে তাঁর গোলে ম্যাচ জিতে নেয় গুয়ার্দিওয়ালার দল৷ স্বাভাবিকভাবে দল সেমিফাইনালে তোলার পিছনে অবদান রাখা ফোডেনের প্রশংসা শোনা গেল কোচ গুয়ার্দিওয়ার গলায়৷

অ্যাওয়ে ম্যাচে গোলের সুবিধা থাকায় এদিন ঘরের মাঠে ১-০ গোলে জিতলেই শেষ চারের টিকিট হাতে পেত ডর্টমুন্ড। ম্যাচের শুরুতে জুড বেলিংহ্যামের গোলে এগিয়ে গিয়ে আশা জাগিয়েছিল জার্মান ক্লাবটি৷ কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি৷ প্রথমার্ধে ১-০ এগিয়ে থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে পেনাল্টি থেকে গোল গোল করে সিটি’কে সমতায় ফেরান রিয়াদ মাহরেজ৷ সমতা টানার পর সফরকারীদের জয়সূচক গোলটি করেন ফোডেন।

ম্যাচের ১৫ মিনিটে ম্যাচের প্রথম আক্রমণে এগিয়ে যায় ডর্টমুন্ড। ডি-বক্সে আর্লিং হলান্ডের পাস একজনের পায়ে লেগে বেলিংহ্যামের সামনে। দারুণভাবে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ইংল্যান্ডের জাতীয় দলের বছর সতেরোর এই মিড-ফিল্ডার ডান পায়ের জোরাল শট ম্যান সিটির গোলরক্ষক এদেরসনকে পরাস্ত করে৷ ৫৫ মিনিটে স্পট-কিক থেকে ম্যান সিটিকে সমতা ফেরান মাহরেজ। ১৪ ম্যাচ পর চ্যাম্পিয়ন্স লিগে গোলের দেখা পেলেন আলজেরিয়ার মিড-ফিল্ডার। ৭৪ মিনিটে অনেকটা দূর থেকে ডি ব্রুইনের নেওয়া শট ঠেকান গোলরক্ষক। কিন্তু পরের মিনিটে ফোডেনের গোলে শেষ হাসি ম্যান সিটি। ডি-বক্সের বাইরে থেকে তাঁর শট পোস্টের ভেতরের দিকে লেগে জালে জড়িয়ে যায়৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।