চেন্নাই: স্বপ্নের ২০২১ আইপিএল অভিযান শুরু করল বিরাট কোহলির রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর৷ প্রথম ম্যাচে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের পর বুধবার দ্বিতীয় ম্যাচে সানরাইজার্সকে হারায় কোহলি অ্যান্ড কোং৷ হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ জিতলেও তাঁর আচরণের জন্য ভর্ৎসিত হলেন আরসিবি অধিনায়ক৷

বুধবার চিপকে সানরাইজার্সের বিরুদ্ধে ৬ রানে জেতা ম্যাচে আইপিএলের ‘কোড অফ কনডাক্ট’ লঙ্ঘন করে ভর্ৎসিত হন কোহলি৷ তবে এ যাত্রায় জরিমানা অথবা নির্বাসন থেকে রেহায় পান আরসিবি অধিনায়ক৷ তবে দোষ স্বীকার করে নিয়েছেন কোহলি৷ আইপিএল রিলিজে বলা হয়েছে, ‘বুধবার চেন্নাইয়ের এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামে সানরাইজার্সের বিরুদ্ধে ভিভো আইপিএলের কোড অফ কনডাক্ট লঙ্ঘন করায় রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর অধিনায়ক বিরাট কোহলি ভর্ৎসিত হয়েছে৷’ রিলিজে আরও বলা হয়েছে, ‘কোহলি আইপিএলের কোড অফ কনডাক্টের লেভেল ওয়ান অফেন্স স্বীকার করে নিয়েছে৷’

হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত ৩৩ রানে আউট হন কোহলি৷ কিন্তু ডাগ-আউটে ফিরে চেয়ার ছুঁড়েছিলেন আরসিবি অধিনায়ক৷ তবে এ যাত্রায় জরিমানার হাত থেকে বেঁচোন কোহলি৷ বিরাট ছাড়াও সানরাইজার্সের বিরুদ্ধে জয়ে অবাদান রাখেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল এবং আরসিবি বোলাররা৷ এবারের নিলামে নেওয়া ম্যাক্সওয়েল চিপকের স্লো পিচে ৪১ বলে ৫৯ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলেন৷ ম্যাক্সি-র দুরন্ত লড়াইয়ে সানরাইজার্সের সামনে ১৫০ রানের টার্গেট দিয়েছিল আরসিবি৷

রান তাড়া করে ক্যাপ্টেনের দুরন্ত হাফ-সেঞ্চুরি সত্ত্বেও ম্যাচ জিততে পারেনি সানরাইজার্স৷ শুরুতেই ঋদ্ধিমান সাহার উইকেট হারালেও দ্বিতীয় উইকেটে ক্যাপ্টেন ডেভিড ওয়ার্নারের সঙ্গে ৮৩ রান যোগ করে দলের ভালো জায়গায় পৌঁছে দিয়েছিলেন মনীশ পান্ডে৷ কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি৷ ১১৫ রানে দু’ উইকেটে থেকে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৪৩ রানে থেমে যায় সাইরাইজার্স৷ শেষ সাত উইকেট মাত্র ২৮ রান তুলতে সক্ষম হয় ২০১৬ চ্যাম্পিয়নরা৷ বাঁ-হাতি স্পিনার শাহবাজ আহমেদ ২ ওভারে মাত্র ৭ রান খরচ করে ৩ উইকেট তুলে নেন৷ জয়ের হ্যাটট্রিকের লক্ষ্য কোহলিরা রবিবার নামবে কলকাতা নাইট রাইডার্সের বিরুদ্ধে৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।