নয়াদিল্লি: কাশ্মীরে দীর্ঘকাল ধরে চলা সমস্যা মেটাতে আগ্রহী ভারত। হিমালয়ের বিতর্কিত এই অঞ্চল ঘিরে চলা উত্তেজনা প্রশমিত করার জন্য দুবাইয়ে ভারত ও পাকিস্তানের শীর্ষ গোয়েন্দা আধিকারিকেরা আলোচনা সেরেছেন বলে জানা যাচ্ছে। জানুয়ারিতে এই বৈঠক সারে দু দেশের প্রধানেরা। সম্প্রতি একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের রিপোর্ট উল্লেখ করে এই চাঞ্চল্যকর খবর সামনে এনেছে।

২০১৯ এ যে পুলওয়ামা হামলা হয়েছিল তার পর থেকেই প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক ফের একবার তলানিতে গিয়ে ঠেকে। এরপর পালটা এয়ারস্ট্রাইক ও একাধিক কার্যকলাপে এই মুহুর্তেও পারমানবিক শক্তিধর এই দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে কোনও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি। এমনকি ভারত যখন কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা সরিয়ে নেয় তখন পাকিস্তানের তরফে পারমানবিক হামলার হুমকিও দেওয়া হয়। যদিও সেই হামলা হলে ভারতও যে তৈরি তা বলেছিলেন ভারতীয় সেনাপ্রধানেরাও।

আরও খবর পড়ুন – “হয় বেড দিন, নয় মেরে ফেলুন”, কাতর আর্জি করোনা আক্রান্তের ছেলের

এই গরম আবহের মধ্যেও রয়টার্সের রিপোর্ট মোতাবেক যদি দুই দেশের প্রতিনিধিরা সীমান্তে উত্তেজনা কমানোর জন্য বৈঠকে বসে থাকেন, সেক্ষেত্রে এটা সমগ্র এশিয়ার জন্য এক দারুণ বার্তা বলেই মনে করছে সচেতন মহল। ধীরে ধীরে যাতে এই দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্কের উন্নতি হয় সেই নিয়েই দুবাইয়ে এই বৈঠক হয় বলে রয়টার্স সূত্রে দাবি।

উল্লেখ্য, রয়টার্সের দাবি মতে যদি দুই দেশ জানুয়ারিতে সীমান্ত নিয়ে বৈঠক করেও থাকে, তবুও কাশ্মীর সীমান্তে এখনও কড়া পরিস্থিতির মুখোমুখি পড়তে হচ্ছে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে। পাকিস্তানের তরফে একদিন শেলিং হামলায় বিরতি থাকলেও পাক মদতপুষ্ট বলে দাবি জঙ্গি সংগঠনগুলি কিন্তু কাশ্মীরে নিজেদের সক্রিয় রেখেছে। যার জেরে একের পর এক এনকাউন্টারের ঘটনা সামনে আসছে। প্রায়ই গুলি বিনিময় হয় কাশ্মীরে। কাশ্মীরের এই সমস্যা আদৌ মেটে কিনা, বা মিটলেও সেই দিন কবে সে দিকেই তাকিয়ে দেশবাসী।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।