স্টাফ রিপোর্টার, কলকাতা:  বরাবরই লাইমলাইটের শীর্ষে থাকতে বেশ পছন্দ করেন সাংসদ অভিনেত্রী নুসরত জাহান। ভোট প্রচারে বেরিয়ে তৃণমূল সাংসদের একটি ভিডিও এখন রীতিমতো ভাইরাল৷ না, সেখানে অবশ্য ভোট প্রচার করছেন না। ‘পাওড়ি’ করছেন অভিনেত্রী!

‘ইয়ে হিজলগঞ্জ হ্যায়। ইয়ে হামারা টিম হ্যায়। হাম ক্যাম্পেনিং কর রহে হ্যায়। ইয়ে হামারি গাড়ি হ্যায়। হামারি পাওরি হো রহি হ্যায়’। হিজলগঞ্জে শাসকদলের হয়ে প্রচারে বেরিয়ে শেষমেশ ‘পাওরি’তে মজলেন তৃণমূল সাংসদ নুসরত জাহানও৷ পঞ্চম দফার ভোটের আগে অ্যাকচুয়াল আর ভারচুয়াল জনসংযোগ একেবারে মিলে মিশে একাকার হয়ে গেলেন তৃণমূলের তারকা সাংসদ।

নুসরতের একটি ফ্যান পেজ থেকে পোস্ট করা হয়েছে সেই ভিডিও। সেখানে নুসরত জাহানকে ‘পাওরি’ করতে দেখা গেল তাঁর দেহরক্ষী এবং ব্যক্তিগত সচিবকে নিয়ে। তাঁর সচিবকেই পাশে বসে ভিডিয়োটি ক্যামেরাবন্দি করতে দেখা গেল।

পাওরি ট্রেন্ড এখন হট অ্যান্ড হ্যাপেনিং। কিছুদিন আগেই পাকিস্তানের ইসলামাবাদের মেয়ে ডানানির মবিন এবং তাঁর কিছু বন্ধুরা মিলে আমেরিকান অ্যাকসেন্ট নকল করতে গিয়ে ‘ইয়ে হামারি পাওরি হো রেহি হ্যায়’ বলে একটি ভিডিয়ো বানিয়েছিলেন।  সেই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। এরপর অনেকেই সেই ট্রেন্ড অনুসরণ করে ভিডিয়ো বানাতে থাকেন। এবার ভোট প্রচারে বের হয়েও সেই ট্রেন্ডে গা ভাসালেন নুসরতও। উল্লেখ্য, কিছুদিন আগে নিজের গোটা টিমের সঙ্গে ফুচকা পাওরি-তে মজেছেন বিরোধী শিবিরের তারকা প্রার্থী অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়৷

নিখিল জৈনের সঙ্গে নুসরতের সুখের সংসার ভাঙনের খবর সংবাদ শিরোনামে। তবে সেই সব ভুলে কাজে মগ্ন নুসরত। নিজেকে নানানভাবে ব্যস্ত রাখছেন। সোশ্যাল মিডিয়াতেও ভীষণরকমভাবে অ্যাক্টিভ নায়িকা। তাঁর চোখ ধাঁধানো ফটোশ্যুটের ছবি ও ভিডিয়ো দেখে ঘায়েল নেট নাগরিকরা। সম্প্রতি সাহসী ফটোশ্যুটে ধরা দিয়েছেন  নুসরত।

ফলোয়ার সংখ্যার বিচারে টলিউড সেলেবদের মধ্যে ইনস্টাগ্রামে দু নম্বরে নুসরত। তাঁর ফলোয়ার সংখ্যা ২.৫ মিলিয়ান, অর্থাত্ ২৫ লক্ষ। এক নম্বরে রয়েছেন নায়িকার ‘বোনুয়া’ মিমি চক্রবর্তী।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।