চাকরির চাপে জীবন জেরবার। প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে কাজের চাপ। লম্বা ছুটিতে যাওয়ার উপায় নেই, পাছে বসের নেক নজর থেকে সরে যেতে হয়। তার মধ্যে এই করোনা, সেই লকডাউনের সময় থেকে চলে আসছে ওয়ার্ক ফ্রম হোম। সারাদিন ল্যাপটপ খুলে পাহাড় প্রমাণ কাজের চাপ। তারপর যখন কোনো কারণে বাইরে বেরোনো হচ্ছে, প্রতি ক্ষণের সঙ্গী মাস্ক। একে তীব্র গরম তার ওপর মাস্ক পড়ে একদম তথৈবচ অবস্থা। এই পরিস্থিতিতে মন চাইছে একটু ঘুরতে যেতে, অন্তত একটা দিন একটু শান্ত পরিবেশে কাটিয়ে জীবন সংগ্রামী টিকে থাকার রসদ খুঁজে পেতে। তাই কলকাতার খুব কাছে একদিনের জন্য ঘুরে আসুন মৌসুনী আইল্যান্ড। মৌসুনী আইল্যান্ড বকখালির কাছে অবস্থিত খুবই জনপ্রিয় ভ্রমণ কেন্দ্র। এটি দক্ষিণ চব্বিশ পরগনাতে অবস্থিত।

কীভাবে যাবেন: শিয়ালদা থেকে লোকাল ট্রেনে নামখানা নামতে হবে। এবার চিনাই নদী পার করে টোটো বা অটো করে সহজেই চলে জান মৌসুনী আইল্যান্ড। ধর্মতলা থেকে বাসে করে আপনি যেতে পারেন মৌসুনী আইল্যান্ড। যদি দু চাকায় ঘুরে বেড়ানো আপনার নেশা হয় তবে সহজেই বাইক নিয়েও আপনি পৌঁছে যেতে পারেন মৌসুনী আইল্যান্ড।

কী করবেন: মৌসুনী আইল্যান্ড এ রয়েছে তাবুতে থাকার সু বন্দোবস্ত। তাবুতে রাত কাটানোর মধ্যে আছে আলাদা এক রোমাঞ্চ। সেখানে বনফায়ার, ডিজে মিউজিক ইত্যাদি নানা বিনোদন ও মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা রয়েছে। মৌসুনী আইল্যান্ড এ যারা ঘরে থাকতে চান তাঁদের জন্য রয়েছে রুমের ব্যবস্থাও। সেখানে খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থাও বেশ ভালো। মৌসুনী আইল্যান্ডের পাশেই রয়েছে সমুদ্র। সমুদ্র আর তাঁর উথাল পাতাল ঢেউ রাশি দেখে জুরিয়ে যাবে আপনার চোখ। সমুদ্রের বিস্তীর্ণ বীচে রুপোলী বালুরাশিতে বসে সমুদ্রের দিকে চেয়ে থেকে ঘুচে যাবে আপনার সকল মন খারাপ। সেখান থেকে জম্মু দ্বীপে নৌকা বিহার এক আলাদা অনুভুতি। আপনার হাতে সময় থাকলে ফ্রেজারগঞ্জ, হেনরি আইল্যান্ড সহজেই ঘুরে দেখে নিতে পারেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।