বারাসত: দেশে লাগামছাড়াভাবে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। ব্যতিক্রম নয় বাংলাও। প্রতিদিন বাড়ছে সংক্রমিতের সংখ্য়া। এই পরিস্থিতিতে ভাঁড়ারে টান পড়ল ভ্যাকসিনের। গোবরডাঙার এক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে করোনা ভ্যাকসিন না থাকায় বন্ধ হয়ে গেল টিকাকরণ প্রক্রিয়া। এই মর্মে সেখানে নোটিসও জারি হয়েছে।

কিছুদিন আগেই জানা গিয়েছিল রাজ্য়ে একাধিক হাসপাতালে স্টক ফুরতে শুরু করেছে করোনা ভ্যাকসিনের। স্বাস্থ্য দপ্তর সূত্রে জানানো হয়েছে, সেন্ট্রাল ভ্যাকসিন স্টোরে আর কোনও ভ্যাকসিন নেই। তা জেলায়গুলির মধ্যে বণ্টন করে দেওয়া হয়েছে। গত সপ্তাহে ভ্যাকসিন না থাকার দরুন ভ্য়াকসিনেশন বন্ধ ছিল সল্টলেকের এর বেসরকারি হাসপাতালে। এবার সেই একই ঘটনা ঘটল গোবরডাঙার এক হাসপাতালে। সেখানেও নোটিস পড়েছে হাসপাতালে ভ্যাকসিনের স্টক শেষ হয়ে গিয়েছে। তাই আপাতত টিকাকরণ বন্ধ রাখতে বাধ্য হচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। মনে করা হচ্ছে করোনা ভ্যাকসিনের যে আকাল দেখা দিয়েছে তা ক্রমশই ছড়িয়ে বড়বে প্রতিটি জেলার হাসপাতালগুলিতে।

তবে স্বাস্থ্য দপ্তরের কাছে যে ভ্যাকসিন রয়েছে তাও কিন্তু নয়। কিছুদিন আগেই জানা গিয়েছিল, সেন্ট্রাল ভ্যাকসিন স্টোরে আর কোনও ভ্যাকসিন নেই। তা জেলায়গুলির মধ্যে বণ্টন করে দেওয়া হয়েছে। এদিকে জেলাগুলির স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলিতে যে ভ্যাকসিন পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে তা কিন্তু নয়। সেখানেও ভ্যাকসিনের ঘাটতি দেখা দিচ্ছে বলে খবর। বিধাননগর কেন্দ্রীয় স্টোরেও নেই ভ্যাকসিন। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রকে যত দ্রুত সম্ভব ভ্যাকসিন পাঠানোর কথা লিখিতভাবে জানিয়েছে রাজ্য। কেন্দ্রীয় সরকারকে ভ্যাকসিন যদি দ্রুত না পাঠানো হয় তবে রাজ্যের পরিস্থিতি সঙ্গীন হবে।

এদিকে, নির্বাচনের মধ্যেই লাফিয়ে বাড়ছে দৈনিক করোনা সংক্রমণ। এমনকি পরিস্থিতি এমন হয়ে উঠেছে শহরের সরকারি হোক বা বেসরকারি, বিভিন্ন জায়গায় বেড সংকুলান দেখা গিয়েছে। বিশেষ করে বেডের অপ্রতুলতার সংকটে ভুগছে বেসরকারি হাসপাতালগুলি। বেড সংকটে ভুগছে কলকাতার সরকারি একাধিক হাসপাতাল। এর মধ্যে ভ্যাকসিনে সরবরাহের ক্ষেত্রে সংকট দেখা দেওয়ায় পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।