বর্তমানে অনেকেই ব্লাড সুগারের সমস্যায় ভোগেন। রক্তে অনিয়ন্ত্রিত শর্করার বৃদ্ধি ডেকে আনে নানা বিপদ। রক্তে শর্করার পরিমাণ তাই নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই আবশ্যক। রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে গেলে যেমন কিডনির সমস্যা, হৃদ রোগ, চোখের সমস্যা ইত্যাদি নানা রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়, আবার শর্করার পরিমাণ কমে গেলেও সমুহ বিপদ। তাই রক্তে শর্করার পরিমাণ বা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই আবশ্যক।

পরিমিত আহার, নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, শরীর চর্চা ইত্যাদি নানা ভাবে অনেকই শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে থাকেন, কিন্তু প্রত্যাশিত ফল পাওয়া যায় না। আজ আপনাদের জন্য রইল এমন এক পানীয় যা খুব সহজলভ্য ও রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে যার জুড়ি মেলা ভার। ডাবের জল। ডাবের জল খাওয়ার আগে অবশ্যই মনে রাখবেন ডাবের জলটি যাতে কম মিষ্টি যুক্ত হয়। নিয়মিত ১ কাপ থেকে ২ কাপ ডাবের জল পান করা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রনে উপযোগী। আসুন দেখেনি ডাবের জল কিভাবে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে ও শরীরকে সতেজ রাখে।

১. ডাবের জল নানা খনিজ পদার্থ সম্বৃদ্ধ একটি স্বাস্থ্যকর পানীয়। এতে প্রচুর পরিমাণ সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ফাইবার থাকে যা রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। যাঁরা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য ও ডাবের জল ভীষণ উপকারী পানীয়।

২. মধুমেহ বা ডায়াবেটিস থাকলে অনেক সময় রোগীর রক্ত সঞ্চালনে সমস্যা দেখা দেয় যার ফলে চোখের সমস্যা, কিডনি বিকল হওয়া, হৃদ রোগের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে। ডাবের জল দেহে রক্ত সঞ্চালনের ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে।

৩. ওজন বৃদ্ধি ডায়াবেটিসের অন্যতম প্রধান কারণ বলে চিকিৎসকরা বিবেচনা করেন। তাই ওজন হ্রাস করতে চিকিৎসক ও ডায়েটিশিয়ান রা ডাবের জল খাওয়ার পরামর্শ দেন।

৪. ডাবের জল প্রচুর ফাইবারে সম্বৃদ্ধ। যা মানবদেহে উপযোগী। ডাবের জলে উপস্থিত অ্যামিনো অ্যাসিড রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

৫. ডাবের জল মেটাবোলিজম বৃদ্ধি করে। এর ফলে দেহের হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকে, খাবার তাড়াতাড়ি হজম হয়। যা রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে উপযোগী।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।