নয়াদিল্লি: ভারতের বৃহত্তম স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া সম্প্রতি তার গ্রাহকদের এবং সাধারণ জনগণকে ফিক্সড ডিপোজিটস (এফডি)-এ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সতর্ক করেছে। ব্যাঙ্ক জানিয়েছে যে, ফিক্সড ডিপোজিটে (FD) বিনিয়োগের লোভ দেখিয়ে গ্রাহকদের নিশানা করছে সাইবার অপরাধীরা। ইতিমধ্যেই বেশ কিছু ব্যাঙ্কে গ্রাহকরা এই ধরনের সাইবার প্রতারণার শিকার হয়েছেন।

সম্প্রতি স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ট্যুইট করে তাদের গ্রাহকদের সতর্ক করেছে।ট্যুইটে রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাঙ্কটি লিখেছে, ‘ব্যাঙ্ক কখনই ফোন, SMS বা মেইলের মাধ্যমে গ্রাহকের পাসওয়ার্ড/OTP/CVV/কার্ড নম্বরের মতো তথ্য জানতে চায় না।সম্প্রতি বেশ কিছু রিপোর্টে আমরা জানতে পেরেছি সাইবার অপরাধীরা সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতারণা করতে গ্রাহকদের নামে ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট তৈরি করছে।’ গ্রাহকদের সতর্ক করে SBI জানাচ্ছে, ‘গ্রাহকদের কাছে অনুরোধ নিজেদের ব্য়াঙ্ক-তথ্য কারোর সঙ্গে শেয়ার না করতে। SBI এর নাম ব্যবহার করে প্রতারণার ফাঁদে পা দেবেন না।’

We urge our customers not to share their banking details with anyone. Don’t fall for scammers impersonating as SBI, we never ask for personal details like Password/OTP/CVV/Card Number over the phone.

Be alert. Be safe.#CyberCrime #CyberSafety #OnlineFraud #BankFraud #Scam pic.twitter.com/0Td4cp54VE

— State Bank of India (@TheOfficialSBI) April 5, 2021

যেভাবে গ্রাহকদের প্রতারিত করে সাইবার অপরাধীরা?
১) প্রথমে গ্রাহকদের নামে ভুয়ো স্থায়ী আমানত বা ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট তৈরি করে দুষ্কৃতীরা।
২) গ্রাহকের নেট ব্যাঙ্কিং তথ্য হাতাতে ওই অ্যাকাউন্টে সামান্য কিছু অর্থ জমা করা হয়।
৩) গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ করে OTP চাওয়া হয়।
৪) OTP হাতে পেলেই গ্রাহকের অ্যাকাউন্টের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হয়।

অনলাইনে SBI FD অ্যাকাউন্ট খুলতে হলে প্রথমে আপনাকে SBI নেট ব্যাঙ্কিংয়ে লগ ইন করতে হবে। এরপর Fixed Deposit অপশন থেকে TDR/e-STDR (FD) ক্লিক করতে হবে। TDR হল টার্ম ডিপোজিট এবং STDR অর্থাৎ স্পেশাল টার্ম ডিপোজিট।কী ধরনের অ্যাকাউন্ট খুলতে চান সিদ্ধান্ত নিয়ে Proceed-এ ক্লিক করতে হবে।তারপর আপনার যেই অ্যাকাউন্ট থেকে নগদ কাটা হবে, সেটি বাছতে হবে।Amount অংশে গিয়ে FD ভ্যালু উল্লেখ করে ডিপোজিটের মেয়াদ বেছে নিন।তারপর আপনার FD-তথ্য স্ক্রিনে দেখাবে। সেটিকে OK করুন। ট্রানসাকশন নম্বর হাতে পেলে, সেটি সেভ করে রাখুন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।