ছোটবেলা আমরা সবাই পড়েছি যে স্বাস্থ্যই সম্পদ। সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে নিয়মানুবর্তিতা আবশ্যিক। তেমনই আমাদের অস্থি বা হাড় মানবদেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হয়। হাড়ের সুস্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া ভীষণ জরুরি, নইলে ভবিষ্যতে অস্টিওপোরোসিসের মত অস্থি সংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। হাড় বা অস্থিকে স্বাস্থ্যকর রাখতে ক্যালসিয়াম একটি অপরিহার্য উপাদান। ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি এমন দুটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ যা আমাদের শরীরকে শক্তি যোগায় ও নানা শারীরিক কার্যকলাপ সঠিকভাবে হতে সাহায্য করে।

ক্যালসিয়াম অস্থি সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হাড়কে ভঙ্গুর হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে থাকে। এছাড়াও হাড়ের অন্যান্য ব্যাধি প্রতিরোধে ক্যালসিয়ামের জুড়ি মেলা ভার। তাই হাড়ের সুস্বাস্থ্যের জন্য ক্যালসিয়াম সম্বৃদ্ধ খাবার খাওয়া অত্যন্ত জরুরি। আজকে রইল এমনই কিছু খাবারের তালিকা

চিজ: চিজ একটি দুগ্ধজাতীয় পদার্থ। দুধকে বিভিন্ন প্রক্রিয়াকরণ করে চিজ তৈরী হয়। মোজেরেলা চিজে বেশি পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকে। এছাড়াও আপনি চিজ দিয়ে তৈরি স্কিম মিল্ক ও খেতে পারেন।

দুধ: প্রত্যেক দিন এক গ্লাস দুধ খেলে অস্থি শক্তিশালী হয় ও সুস্বাস্থ্য বজায় থাকে। দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকার ফলে ছোটবেলা থেকেই দুধ খাওয়ার ওপর জোর দেওয়া হয়।

ডিম: যাঁরা ব্রেকফাস্টে ডিম খেতে পছন্দ করেন, তাদের জন্যে এটা খুব ভালো অভ্যেস। সকালবেলা ডিম খেলে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়ামের মাত্রা বৃদ্ধি পায় শরীরকে ভালো রাখে। এছাড়াও ডিমের আরও অনেক শারীরিক গুনাগুন আছে।

ব্রোকোলি: ব্রকলি সবুজ সবজি। প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ থাকে যা হাড়কে শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করে । এছাড়াও ব্রোকোলিতে ভিটামিন সি ও অনেক ফাইবার থাকে। ব্রোকোলি ক্যান্সার প্রতিরোধী। এছাড়াও ব্রোকোলি খেলে আমাদের হৃদযন্ত্রও ভালো থাকে। হার্টের রোগের সম্ভাবনা কমে।

স্যালমন: এই মাছে প্রচুর ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম থাকে যা আমাদের দেহের অস্থি শক্তিশালী করে।এই মাছের নরম হাড়গুলোতে প্রছুর পরিমান ক্যালসিয়াম থাকে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।