২০১৭ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভারতে উমাং অ্যাপ (ইউনাইটেড মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ফর নিউ এজ গভার্নেন্স) চালু করে। সমস্ত সরকারী কাজ একটি অ্যাপের মাধ্যমে করবার জন্য গ্রাহকদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে এই অ্যাপ চালু করা হয়। এই অ্যাপ এর মধ্যে প্যান নম্বর, গ্যাস বুক, মোবাইল বিল, ইলেকট্রিক বিল এবং প্রায় ১২০০ বেশি সরকারী নানা সুবিধা অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।

এছাড়াও একজন ভারতীয় সরকারী কর্মচারী তার প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (ইপিএফও) পরিষেবাগুলি অ্যাক্সেস করতে পারবেন উমাং অ্যাপের মাধ্যমে। ইপিএফ কর্মচারীদের প্রভিডেন্ট ফান্ড যা কর্মীদের জন্য একটি সঞ্চয় প্রকল্প। উমাং অ্যাপ্লিকেশনটি ব্যবহার করে একজন কর্মী তার ইপিএফ অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য দেখতে পারে। এর পাশাপাশি এই অ্যাপের মাধ্যমে ইউএন (ইউনিভার্সাল অ্যাকাউন্ট নম্বর) সক্রিয় করা এবং নিজের মোবাইল নম্বরটি নিবন্ধের সুবিধা মিলবে। কোনও গ্রাহক যদি তার ইউএএন নম্বরটি সক্রিয় না করে থাকে তবে এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে চালু করতে পারে নিজের পরিষেবাটি উমাং অ্যাপে।

ইউএএন নম্বরটি চালু করতে প্রথমে EPFO’s অফিসের ওয়েবসাইটে যেতে হবে ব্যবহারকারীকে। এর পরে ওয়েবসাইটে অ্যাকটিভ ইউএএন অপশনে ক্লিক করলে ব্যবহারকারীর সমস্ত বিবরণ দেখতে পাবে। ইউএএন নম্বর, নাম, বিডিও, মোবাইল নম্বর দিয়ে “গেট ওথেনটিকেশন পিনে” ক্লিক করকে হবে। ইউএএন নম্বর প্রতিটা কর্মীর মাইনের স্লিপে উল্লেখ করা থাকে। এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে যাবার পর রেজিস্টার মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি আসবে যা দিয়ে লগইন করলে একটি পাসওয়ার্ড ফের মোবাইল নম্বরে পাঠানো হবে ব্যবহারকারীর। আর এর পরে সক্রিয় হয়ে যাবে ইউএএন পরিষেবা উমাং অ্যাপ্লিকেশনে।

প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা উমাং অ্যাপে দেখতে পাবে ব্যবহারকারী। আর জন্য প্লে স্টোর থেকে এই অ্যাপ ডাউনলোড করে ইপিএফও নির্বাচন করার পরে ‘কর্মচারী কেন্দ্রিক পরিষেবাগুলিতে’ যেতে হবে। এই প্রক্রিয়ার পরে ‘ভিউ পাসবুক’ এ ক্লিক করলেও রেজিস্টার মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি আসবে যা দিয়ে লগইন করলে ব্যালেন্স দেখতে পাবে কর্মীরা।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।