মুম্বই: করোনা পরিস্থিতে সামাজিক দূরত্ব মানতেই হবে। আর সেই নিয়ম উলঙ্ঘন না করেই হল শ্রেয়া ঘোষালের সাধ। ভিডিও কলে সাধ দিল তার বন্ধুরা। এমন সারপ্রাইজ পেয়ে বেজায় খুশি হয়েছেন গায়িকা। ডিজিটাল সাধের ছবি ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে নিজের খুশি ব্যক্ত করেছেন তিনি।
মা হাওয়ার কথা আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় জানিয়েছিলেন শ্রেয়া। আর তারপর থেকেই চলছে পরিবারে নতুন সদস্যের আগমনের প্রস্তুতি। সন্তানের নামও ঠিক করে রেখেছেন দম্পতি। ইনস্টাগ্রামে নিজের বেবি বাম্পের ছবি শেয়ার করে শ্রেয়া জানিয়েছিলেন তার মা হাওয়ার খবর। তিনি লিখেছিলেন, ‘বেবি শ্রেয়াদিত্য খুব শীঘ্রই আসতে চলেছে আমাদের জীবনে। ওকে নিয়ে শুরু হবে আমাদের জীবনের নতুন অধ্যায়।’ স্বামী শিলাদিত্য এবং শ্রেয়ার নাম মিলিয়েই নির্ধারণ করেছে সন্তানের নাম শ্রেয়াদিত্য। আর গতকাল ভিডিও কলে হাওয়া এক অভিনব সাধের অনুষ্ঠানের মুহূর্ত তার অনুগতদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন শ্রেয়া।
করোনা মরসুম নবাগত শিশু এবং মা উভয়ের জন্যেই মারাত্মক। তাই সেই কথা মাথায় রেখে সোশ্যাল ডিসটেন্সিং পালন করেই বন্ধুরা দিলেন শ্রেয়ার সাধ। ইনস্টাগ্রামের ছবিটিতে দেখা যাচ্ছে শ্রেয়ার হতে রয়েছে ‘মম টু বি’ র একটি ছোট প্ল্যাকার্ড। আর টেবিলে সাজানো পঞ্চব্যঞ্জন সহ সাধের খাবার। গায়িকা জানিয়েছেন, সকল রান্নাই তার বন্ধুরা নিজের হাতে রেধে তার জন্যে পাঠিয়েছেন। কাছের বন্ধুদের থেকে এমন সারপ্রাইজ পেয়ে খুবই খুশি হয়েছেন তিনি। বন্ধুদের তালিকায় রয়েছেন কৌশিকী চক্রবর্তী, শান্তনু মৈত্র সহ আরও অনেকে। এই সমস্ত আয়োজন তার বন্ধুরা করলেও নেপথ্যে ছিলেন তার স্বামী শিলাদিত্য।
দীর্ঘদিনের বন্ধু এবং প্রেমিক শিলাদিত্যের সঙ্গে ২০১৫ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন শ্রেয়া। সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ ভাইরাল হয়েছিল সেই ছবি। শ্রেয়া জানিয়েছিলেন, বিবাহের পর নতুন রঙে সেজে উঠেছে তার জীবন। আর এবার সন্তান আসায় সেই রঙে লেগেছে নতুন আভা।
বলিউডে শ্রেয়ার যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০০২ সালে সঞ্জয় লীলা বানসালির হাত ধরে। ‘দেবদাস’এর ‘সিলসিলা ইয়ে চাহাত কা’ তার বলিউড ডেবিউ। এই গানের জন্যে তিনি পেয়েছিলেন জাতীয় পুরস্কার। তারপর থেকে একের পর এক হিট দিয়ে গেছে শ্রেয়া। তার মিষ্টি গানের গলায় মাতিয়ে রেখেছে শ্রোতাদের।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.