কলকাতা: আমরা সবাই মুখ ও ত্বক সুন্দর রাখার বিষয়ে অনেক যত্নশীল। উজ্জ্বল মুখ পেতে অনেক খরচও করি। কিন্তু নিয়মিত পরিচর্যায় মুখের উজ্জ্বলতা বাড়লেও কনুইয়ের কালচে দাগ তোলার ব্যপারে আমরা বিন্দুমাত্র চিন্তিত নই অনেকেই। কনুইয়ের এই কালচে ভাব বড়ই বেমানান আর দৃষ্টিকটু। তাই চটজলদি এর সমাধান করতেই হবে আপনাকে। চিন্তা নেই, বেশি খরচ না করে ঘরে বানানো কয়েকটি প্যাক নিয়মিত ব্যবহার করলেই কনুইয়ের কালচে দাগ থেকে সহজেই পাওয়া যাবে মুক্তি। টিপস রইলো নিচে।

১. পাতিলেবু আর চিনির রস: ১ চামচ চিনি জলে নিয়ে গুলিয়ে নিতে হবে। এবার ১টি পাতিলেবুকে সমান দু’ভাগে কেটে ফেলতে হবে। এই অর্ধেক পাতিলেবুর মধ্যে চিনির রস দিয়ে কনুইয়ে ১০ মিনিট ভাল করে ঘষতে থাকুন। এবার কিছুক্ষন পর দুই কনুই ভালো করে সাধারণ জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চাইলে ঈষদুষ্ণ গরম জলও ব্যবহার করতে পারেন। এই ভাবে সপ্তাহে ২-৩ দিন এই সহজ পদ্ধতিটি ঠিকমতো রিপিট করলে দ্রুত ফল পাবেন। এই পদ্ধতিতে ঘাড়, পিঠ বা হাঁটুর কালচে ভাবও দূর করতে পারেন আপনি।

২. চিনি আর অলিভ ওয়েল: ১ চামচ চিনির সঙ্গে ১ চামচ অলিভ অয়েল ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে কনুইয়ে ১০ মিনিট ভাল করে মালিশ করুন। তার পর ৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে এমনি জলে। তবে শুধু কনুই নয়, চাইলেই এই প্যাক আপনি স্ক্রাবিং করার জন্য হাত-পায়ের যে কোনও অংশেই ব্যবহার করতে পারেন। তবে সে ক্ষেত্রে উপাদানগুলোর পরিমাণ বাড়িয়ে নিতে হবে। যে কোনো অলিভ অয়েল না কিনে নিজে চোখে দেখে কেনাটাই তো ভালো তাই না? তাই রোদের মধ্যে দোকানে না গিয়ে বরং বাড়ি বসেই খাঁটি অলিভ অয়েল অর্ডার করুন এই লিংক থেকে। দেখে নিন সেই লিংক।

৩. দই, বেসন ও পাতিলেবু: সবকটি উপকরণ একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে কনুইয়ে অন্তত ১০ মিনিট মালিশ করুন। এরপর তা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চকচকে কনুই পাবেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।