নয়াদিল্লি: কর্মীদের ভবিষ্যত সুরক্ষার জন্য, বেতনের কিছু অংশ প্রভিডেন্ট ফান্ড হিসাবে জমা করা হয়।আপনি যতদিন চাকরিতে থাকেন ততদিন আপনার মূল বেতন থেকে কিছু অর্থ পিএফ হিসাবে জমা রাখা হয়। এর ফলে যখন আপনি অবসর নেবেন, তখন আপনার কাছে একটি বিশাল পরিমাণের অর্থ থাকবে, যার সাহায্যে আপনি আপনার বার্ধক্য সময় ভালোভাবে কাটাতে পারবেন। তবে অনেক সময় এমন হয় যে, তথ্যের অভাব বা কিছু ভুলের কারণে পিএফ অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যায়।সুতরাং আপনার এটা জেনে রাখা খুবই দরকার যাতে আপনি পরবর্তীতে এ জাতীয় কোনও ভুল না করেন।

পিএফ অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। যা আপনার জানা জরুরি –

১.আপনি আগে যে সংস্থাতে কাজ করেছিলেন সেই সংস্থা থেকে যদি আপনার পিএফ অ্যাকাউন্টটি নতুন সংস্থায় স্থানান্তর না করে থাকেন, এবং পুরাতন সংস্থাটি যদি বন্ধ হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে, যদি আপনার পিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে ৩৬ মাসের জন্য কোনও লেনদেন না হয়, অর্থাৎ ওই কোনও অ্যাকাউন্টটিতে যদি টাকা না ফেলা হয় তবে আপনার পিএফ অ্যাকাউন্টটি বন্ধ হয়ে যাবে।ইপিএফও এই জাতীয় অ্যাকাউন্টগুলিকে ‘Inoperative’ বিভাগে রাখে।

২. অ্যাকাউন্টটি একবার ‘নিষ্ক্রিয়’ হয়ে গেলে আপনি টাকা লেনদেন করতে পারবেন না, অ্যাকাউন্টটি আবার সক্রিয় করতে আপনাকে ইপিএফওতে যেতে হবে এবং সক্রিয় করার জন্যে ইপিএফও আধিকারিককে আবেদন দিতে হবে।তবে চিন্তার কারণ নেই ‘নিষ্ক্রিয়’ হওয়ার পরেও আপনি অ্যাকাউন্টে থাকা টাকার উপর সুদ পেতে থাকেন। অর্থাৎ আপনার টাকা আপনার কাছে ফিরে আসে।আগে এই অ্যাকাউন্টগুলোতে থাকা টাকায় কোনো সুদ দেওয়া হত না। তবে, ২০১৬ সালে পিএফবিধি সংশোধন করা হয়েছিল। তরপর থেকেই সুদ দেওয়া শুরু হয়। আপনার বয়স যতক্ষণ না ৫৮ বছর হচ্ছে ততক্ষন আপনি এই সুদ পেতে থাকবেন।

৩. নতুন নিয়ম অনুসারে,পিএফ অ্যাকাউন্টটি ‘নিষ্ক্রিয়’ হয়ে যায় যদি কোনো কর্মী বিদেশে গিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে। কোনো কর্মীর মৃত্যু হয়ে গেলে। কোনো কর্মী যদি সমস্ত অর্থ তুলে নেয় এবং অবসরের ৩৬ মাস পরে যদি ইপিএফ ব্যালেন্স তোলার আবেদন না করে।

৪.যদি কোনও পিএফ অ্যাকাউন্ট ৭ বছরের জন্য দাবি না করা হয়, তবে এই তহবিলটি Senior Citizens’ Welfare Fund-এ রাখা হয়।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।