লস অ্যাঞ্জেলস: আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রায় প্রতি মাসে নতুন চমক দিচ্ছেন এই ভারতীয়। নিজগুনে হলিউডে তিনি এখন পরিচিত মুখ। আর তিনি প্রিয়াঙ্কা চোপড়া।
প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার মুকুটে নয়া পালক। এবার ৭৪তম ব্রিটিশ অ্যাকাডেমি ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডসের ভার্চুয়াল মঞ্চে অন্যতম প্রেজ়েন্টার অর্থাৎ বাফটা-র মঞ্চে প্রেজ়েন্টার হিসেবে আমন্ত্রণ পেলেন প্রিয়ঙ্কা চোপড়া। তাঁর সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করবেন টম হিডলস্টোন, হিউ গ্রান্ট, চুইটেল এজিয়োফোর, অ্যানা কেন্ড্রিকের মতো তারকারা। প্রিয়ঙ্কার কাঁধে দায়িত্ব পড়েছে রাইজ়িং স্টার ক্যাটিগরির পুরস্কার প্রেজ়েন্ট করার।প্রেজ়েন্টারের দায়িত্ব পেয়ে উচ্ছ্বসিত নায়িকা সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘‘এই দায়িত্ব পেয়ে আমি খুবই গর্বিত।’’
প্রসঙ্গত, প্রিয়ঙ্কার শেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘দ্য হোয়াইট টাইগার’ও রয়েছে বাফটার-র প্রতিযোগিতার দৌড়ে। সেরা অভিনেতা বিভাগে আদর্শ গৌরব এবং সেরা অ্যাডাপ্টেড স্ক্রিনপ্লে বিভাগে লেখক-পরিচালক রামিন বাহরানি মনোনয়ন পেয়েছেন। এই ছবির জন্যই সেরা সহ-অভিনেত্রীর লং লিস্টে জায়গা পেলেও শর্ট লিস্ট থেকে বাদ পড়েন প্রিয়ঙ্কা। এবার করোনা অতিমারির কারণে ফেব্রুয়ারি থেকে পিছিয়ে এপ্রিলে আয়োজিত হচ্ছে বাফটা।আগামিকাল বিবিসিওয়ানে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে বাফটা-র ভার্চুয়াল অনুষ্ঠান।
প্রিয়াঙ্কার এ প্রাপ্তি অনেকের মুখের ওপর কড়া জবাব। অস্কারের ঘোষকের দায়িত্ত্ব পাওয়ার পর অভিনেত্রীর যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে ছিলেন, অস্ট্রেলীয় সাংবাদিক পিটার ফোর্ড । তিনি নিজের প্রোফাইলে লিখেছিলেন, ‘কাউকে ছোট করতে চাই না, কিন্তু এই প্রিয়ঙ্কা-নিক এর এমন কী যোগ্যতা রয়েছে যে অস্কার মনোনীতের তালিকা প্রকাশ কড়েছেন? এর উত্তর দারুণ উপায়ে দিয়েছিলেন নেটমাধ্যমে।তিনি পোস্ট করে ছিলেন একটি ভিডিয়ো। যেখানে দেখা যাচ্ছে, প্রিয়ঙ্কা অভিনীত ৬০টি ছবির তালিকা বানানো হয়েছে।স্ক্রল করে দেখে নেওয়া যায় ৬০টি ছবি। সে ভিডিও-র তালিকা এমনই বড় তা যেন, শেষই হতে চায় না।ওপরে ক্যাপশনে লিখলেন, ‘কার যোগ্যতা কী ভাবে বিচার করা যায়, সে বিষয়ে আপনার চিন্তাভাবনা দেখে ভাল লাগল। এই রইল আমার ৬০-এরও বেশি ছবির তালিকা’।
বলিউড তথা সমগ্র ভারতীয়রা উচ্ছসিত প্রিয়াঙ্কার এই নতুন অধ্যায় নিয়ে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.