নয়াদিল্লি: ক্রমবর্ধমান বাড়ছে করোনার আক্রান্তের সংখ্যা।একদিনে সংক্রমণ প্রায় ১ লক্ষ ৪৫হাজার। ইতিমধ্যেই ভ্যাকসিনের অভাব নিয়ে বিভিন্ন রাজ্য অভিযোগ করেছে।এহেনপরিস্থিতিতে ভারতে তৈরী করোনা ভ্যাকসিনের রফতানি বন্ধের অনুরোধ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী।এদিন পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা উল্লেখ করে কেন্দ্রীয় সরকারকে ট্যুইটবানে বিঁধলেন রাহুল গান্ধী। দেশের টিকাকরণ কর্মসূচি নিয়েও কটাক্ষ করেন তিনি।

এদিন ট্যুইট করে তিনি লিখেছেন যে, ‘কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যর্থ নীতির জন্যে দেশে করোনার এই ভয়াবহ দ্বিতীয় তরঙ্গ এসে পৌঁছেছে এবং পরিযায়ী শ্রমিকরা আবার তাদের কর্মস্থান ত্যাগ করতে বাধ্য হচ্ছে। টিকাকরণের পরিমান বাড়ানোর পাশাপাশি পরিযায়ী শ্রমিকদের হাতে টাকা দেওয়া দরকার। সাধারণ মানুষের জীবন এবং দেশের অর্থনীতির বাঁচানোর জন্য এটাই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, তবে অহঙ্কারী সরকারের ভাল পরামর্শে এলার্জি।’ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী দেশে করোনার ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউয়ের আগমন এবং টিকা দেওয়ার ধীর গতির জন্যে কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করেছেন।

केंद्र सरकार की फ़ेल नीतियों से देश में कोरोना की भयानक दूसरी लहर है और प्रवासी मज़दूर दोबारा पलायन को मजबूर हैं।

टीकाकरण बढ़ाने के साथ ही इनके हाथ में रुपय देना आवश्यक है- आम जन के जीवन व देश की अर्थव्यवस्था दोनों के लिए।

लेकिन अहंकारी सरकार को अच्छे सुझावों से ऐलर्जी है!

— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) April 10, 2021

কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী গতকাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে একটি চিঠি লিখেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী মোদীকে লেখা চিঠিতে রাহুল গান্ধী, তাৎক্ষণিকভাবে করোনার ভ্যাকসিনের রফতানি বন্ধ করার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। তিনি তার চিঠিতে আরও বলেছিলেন যে , দ্রুত অন্যান্য ভ্যাকসিনগুলোকে জরুরি ভিত্তিতে অনুমোদন দেওয়া উচিত। এছাড়া যার দরকার সে যেন ভ্যাকসিন নিতে পারে এমন নিয়ম চালু করা উচিত।

করোনার রাশ টানতে কংগ্রেস শাসিত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন সনিয়া গান্ধী। কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধীও সনিয়া গান্ধীর বৈঠকে যোগ দেন। বৈঠকে মূলত ট্রেসিং, টেস্টিং এবং টিকাকরণের উপর জোর দিয়েছেন কংগ্রেস নেত্রী। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী মোদী করোনার পরিস্থিতি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীদের সাথে বৈঠক করেছেন এবং মহামারী নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করেছেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।