কলকাতা : কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে চারজনের মৃত্যুর ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ জানালেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এক ট্যুইট বার্তায় সরাসরি এই ঘটনার জন্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে দায়ী করলেন অভিষেক। শনিবার ট্যুইট করে অভিষেক বলেন এই সোনার বাংলার স্বপ্নই কি দেখাতে চলেছেন অমিত শাহরা ?

অভিষেক শনিবার বলেন শীতলকুচিতে চারজনের মৃত্যুর ঘটনা অত্যন্ত মর্মান্তিক। কোনও ভাবেই এই ধরণের হিংসা মেনে নেওয়া যায় না। সোনার বাংলা গঠন করার দাবি করছেন মোদী অমিত শাহরা। তাহলে কি এই সোনার বাংলার স্বপ্নই তাঁরা দেখছেন?

Heart wrenching reports of 5 innocent people shot dead by Central Forces coming in from Coochbehar. @AmitShah is this your vision for Bengal when u call for turning Bengal into ‘SonarBangla’ ?

— Abhishek Banerjee (@abhishekaitc) April 10, 2021

শনিবার রাজ্যে চতুর্থ দফার নির্বাচনে সকাল থেকেই দফায় দফায় হিংসা ও অশান্তির খবর মেলে। তবে কোচবিহারের শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে চার জনের মৃত্যুর ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। উল্লেখ্য শীতলকুচির জোড় পাটকির ১৩৬ নম্বর বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর-এর গুলিতে ৪ জনের মৃত্যু হয়। নির্বাচন কমিশন জানায় গুলি চালিয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। তৃণমূল সাংসদ দোলা সেন এই ঘটনায় নির্বাচন কমিশনের কাছে জবাব দাবি করেন। তিনি বলেন, “এই রক্ত উপত্যাকা আমার দেশ নয়, আমরা শান্তি চাই।” অভিযোগ মৃত ৪ জনই তৃণমূল কর্মী।

মৃতের আত্মীয়রা জানান, “এই জোড় পাটকির ১৩৬ নম্বর বুথে শান্তিতেই ভোট হচ্ছিলো। ভোট হচ্ছিলো তৃণমূলের পক্ষে। তাই বিজেপি কেন্দ্রীয় বাহিনীর দ্বারা আমাদের ৪ জনকে গুলি করে মেরেছে । এদিকে নির্বাচন কমিশনের পুলিশ অবজার্ভার নির্বাচন কমিশনে এই ঘটনার যে রিপোর্ট দিয়েছে তাতে তাঁরা বলেছেন, প্রায় ১০০ মানুষ ওই বুথের সামনে ভোট দেওয়া নিয়ে বচসা চলছিল। তখন সেখানে কেন্দ্রীয় বাহিনী পৌঁছলে উত্তেজনা বাড়ে। তার পরই আত্মরক্ষার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী এই গুলি চালায়। কেন্দ্রীয় বাহিনীই গুলি চালায়। তাতে ৪ জনের মৃত্যু হয়।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।