নয়া দিল্লি: ভারতের প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল ভারত গড়ে তোলার কথা বারংবার বলেছে। সেই মতো নানা সরকারী কাজ থেকে শুরু করে অন্যন্য বিষয়েও অনলাইন প্রক্রিয়া চালু করা হয়েছে এই দেশে। আর এই ডিজিটাল ভারতের একটি অংশ হিসেবে হিউম্যান রিসার্চ ডেভলপমেন্ট মিশন (এইচআরডিএম) ২০১৭ সালে মেধাবী স্কলারশিপ আওতায় একটি অনলাইন বৃত্তি পরীক্ষা চালু করে।

১৬ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে মানুষ যারা ক্লাস ১০, ১২, স্নাতক, স্নাতকত্তর এবং ডিপলমা পড়ুয়া তারা অ্যান্ড্রয়েড ফোনের মাধ্যমে এই বৃত্তির সুবিধা পাবে। এই পরীক্ষায় সহল হওয়া ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের নম্বরের ভিত্তিতে মাসে ২৪,০০০ টাকা পর্যন্ত বৃত্তির সুবিধা মিলবে। এই প্রক্রিয়ার জন্য মাত্র দুটি যোগ্যতার মানদণ্ড নির্ধারণ করা হয়েছে যা আয় এবং সম্প্রদায়ের শংসাপত্র। তবে এই ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট যোগ্যতার শংসাপত্র দেওয়ার প্রয়োজন নেই।

মেধবী বৃত্তি প্রকল্পটি সম্ভবত একমাত্র বৃত্তি পরীক্ষা যা কেন্দ্রের এবং রাজ্য সরকারের অন্যান্য প্রকল্পগুলির মতো সমাজের সব বিভাগের প্রায় সকল প্রার্থীর জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে।এই প্রকল্পের আওতায় ছাত্ররা থাকলেও এই সুবিধা থেকে দূরে রাখে হয়েছে যারা পড়াশোনা শেষ করেছেন এবং প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা প্রস্তুতি নিয়েছেন।

১০০ শতাংশ অনলাইন দক্ষতার সঙ্গে মেধাবী শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপের টাকা পরীক্ষার সাত দিনের মধ্যে তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেয়াও হয়ে থাকে। আর পাশাপাশি অনলাইনে এই পরীক্ষার ব্যবস্থা হবার কারণে ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াত খরচ এবং সময়েরও অনেক সাশ্রয় হয়।

স্মপ্রতি মেধবী জাতীয় বৃত্তি ২০২১ সালের তাদের সাকশম বৃত্তি পরীক্ষার জন্য ছাত্র-ছাত্রীদের আমন্ত্রণ জানানো শুরু হয়েছে। পার্থীদের এই বৃত্তি পরীক্ষার জন্য মেধাবী অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। সেই সঙ্গে উল্লেখ করা হয়েছে এই পরীক্ষার ভেরিফিকেশনের জন্য কোনও অফিসের সঙ্গে যোগাযোগ কিংবা কোনও গোপন যোগ্যতা প্রয়োজন নেই। এর পাশাপাশি পরীক্ষায় সফল হওয়া ছাত্র-ছাত্রীদের ৭ দিনের মধ্যে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বৃত্তির টাকা স্থানান্তর করা হবে।

এই বৃত্তির যোগ্যতার ক্ষেত্রে উল্লেখ করা হয়েছে পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই স্বীকৃত বোর্ড থেকে দশম শ্রেণী পাস করতে হবে। এর পাশাপাশি ক্লাস ১২, স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং ডিপ্লোমা ছাত্র-ছাত্রীরাও এই বৃত্তির পরীক্ষায় বসতে পারবে। ১৪ বছর থেকে ৪০ বছরের মাপকাঠিও বেঁধে দেওয়া হয়েছে এই বৃত্তির জন্য।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।