ওয়াশিংটন: ইউনাইটেড কিংডম অর্থাৎ যুক্তরাজ্য সোশ্যাল মাধ্যমগুলির ওপর একটি নিয়ন্ত্রক চালু করেছে। তারা জানিয়েছে এই নতুন নিয়মের ফলে ফেসবুক এবং গুগলের মতো প্রযুক্তিবিদরা তাদের বাজারের আধিপত্যের প্রতিযোগিতা বাড়াতে সক্ষম হবে। পাশাপাশি যাতে অনলাইনের বিভিন্ন নতুন দিক দমিয়ে না যায় সেদিকে নজর রাখা হবে।

যুক্তরাজ্যের প্রতিযোগিতা এবং মার্কেটার অথারিটির(সিএমএ) মধ্যে থাকা দ্যা ডিজিটাল মার্কেট ইউনিট (ডিএমইউ) গ্রাহকদের তাদের ডেটাগুলির উপর আরও পছন্দ এবং নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি, অনলাইন প্রতিযোগিতার প্রচার করার এবং অন্যায়ের অনুশীলনগুলিতে ক্র্যাক ডাউন করার পরিকল্পনার তদারকি করবে। এছাড়াও ব্যবসায়ীদের নিজেদের পছন্দ এবং আরও ব্যয়বহুল পণ্য এবং পরিষেবা জন্য স্বাধীনতা দেওয়া হবে।

যুক্তরাজ্য সরকার বিভিন্ন সংস্থা এবং অনলাইন মধ্যমগুলির মধ্যে ভালো সম্পর্ক তৈরি করার জন্য বিভিন্ন বিষয়ের ওপর নজরদারি বাড়াতে বলেছে। পাশাপাশি এর সঙ্গে উল্লেখ করা হয়েছে ছোটো ব্যবসায়ীরা যাতে তাদের উপাদানগুলি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে গ্রাহকদের কাছে পৌছাতে পারে সেই বিষয়ও নজর দিচ্ছে তারা।

ইউকে ডিজিটাল সেক্রেটারি অলিভার ডাউডেন বলেছেন, বর্তমান সময়ে বিশ্বের সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক অনলাইন বাজার তৈরির পথ একটি বড় মাইলফলক যার হৃদয় হচ্ছে ক্রেতা, উদ্যোক্তা এবং বিষয়বস্তুর প্রকাশক।

তিনি আরও উল্লেখ করে জানিয়েছেন, ডিজিটাল মার্কেট প্রকাশ করার পর তিনি সেখানে এক নিবিড় সম্পর্ক দেখতে পেয়েছেন মাধ্যম এবং বিষয়বস্তু প্রদানকারীর মধ্যে, আবার মাধ্যম এবং ডিজিটাল বিজ্ঞাপনের মধ্যে। এরসঙ্গে তিনি যোগ করে বলেন, এর ফলে নতুন ডিজিটাল পরিষেবা উন্নত হবে এবং কম দামের বিকাশের পথ তৈরি করবে। এছাড়াও ভোক্তাদের তাদের ডেটাগুলির উপরে আরও পছন্দ এবং নিয়ন্ত্রণ প্রদান করবে এবং সংবাদ শিল্পকে সমর্থন করবে, যা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং আমাদের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের জন্য অত্যাবশ্যক।

অন্যদিকে মন্ত্রী ডিএমইউকে দেশের যোগাযোগ নিয়ন্ত্রক, অফিস অফ কমিউনিকেশনস (অফকম) কে নজর রাখতে বলেছে মাধ্যম এবং বিষয়বস্তু প্রদানকারী অর্থাৎ যারা সংবাদ প্রকাশ করে তাদের সম্পর্কের উপরে। যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়িক সচিব কাওয়াসি কাওয়ারতেং জানিয়েছেন, এই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ক্রেতাদের পন্দের ক্ষেত্রে আরও কাজে দেবে এবং কম দামে আরও ভাল পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্রে অনেক উপকারী হবে।

এই নতুন ইউনিট তার প্রথম কার্যনির্বাহী কর্মসূচির সূচনা করা কয়েছে। এটি “ছায়া” অ-বিধিবদ্ধ আকারে আইন প্রয়োগের সম্পূর্ণ ক্ষমতা প্রদানের আগে চালু করলো কর্তৃপক্ষ। এর পাশাপাশি, সরকার নতুন ইউনিটের কার্যকারিতা এবং পরিচালনার প্রথম বছরের জন্য ভূমিকার একটি রূপরেখাও প্রকাশ করেছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।