ঘরে পিঁপড়ে হতে হামেশাই দেখা যায়। তবে এই পিঁপড়ে বলে দিতে পারে ভবিষ্যতে কি অপেক্ষা করছে আপনার জন্যে। বাস্তু মতে ঘরে পিঁপড়ে হাওয়ার কিছু তাৎপর্য রয়েছে। পিঁপড়ের সারি দেখে বুঝতে পারবেন সৌভাগ্য না দুর্ভাগ্য কোনটি অপেক্ষা করছে আপনার জন্যে।

পিঁপড়ে হল এমন একটি প্রাণী যারা অত্যন্ত শৃঙ্খলাবদ্ধ, পরিশ্রমী। ক্ষুদ্রতম প্রাণী হাওয়া সত্ত্বেও পিঁপড়ের জীবন চক্র অন্যান্য প্রাণীদের থেকে অনেক বেশি পরিশ্রমের। টিম ওয়র্কে বিশ্বাসী এই প্রাণী কড়া নিয়মের মধ্যে জীবন কাটায়। ঘরে পিঁপড়ে হাওয়া সত্ত্বেও তারা যেহেতু আমাদের কোন ক্ষতি করে না তাই তা নিয়ে আমরা সাধারণত মাথা ঘামাই না। জ্যোতিষ শাস্ত্র বলছে ঘরে পিঁপড়ে দেখতে পাওয়ার নির্দিষ্ট কিছু অর্থ আছে। পিঁপড়ে আমাদের সৌভাগ্য ও সম্পত্তি লাভের ইঙ্গিত দেয়।

জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে ঘরে পিঁপড়ে আপনার আগাম সৌভাগ্য এবং দুর্ভাগ্যের আভাস দেয়। সম্পত্তি ও সৌভাগ্যর যোগ রয়েছে পিঁপড়ের। ঘরে লাল এবং কালো দুই রঙের পিঁপড়েই আমরা দেখতে পাই। দুই রঙের পিঁপড়ের রয়েছে আলাদা আলাদা তাৎপর্য। কালো পিঁপড়ে শুভ বলে মনে করা হয়। ঘরে কালো পিঁপড়ের সারি দেখলে বুঝবেন আপনার অর্থাগমের সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে লাল পিঁপড়ে আপনার অর্থ সংকটের আশঙ্কা দেয়। তাই ঘরে লাল পিঁপড়ের সারি দেখলেই তা সরিয়ে ফেলুন। লাল পিঁপড়ে যদি মুখে ডিম নিয়ে বেরোয় তাহলে তা কিন্তু ভালো লক্ষণ। চালের জায়গায় যদি কালো পিঁপড়ের সারি দেখেন তাহলে বুঝবেন আপনার অর্থাগম হতে চলেছে। গোয়নার বাক্সে পিঁপড়ে আপনার সোনাদানা লাভের ইঙ্গিত দেয়।

ঘরের কোণ দিকে রয়েছে পিঁপড়ের সারি তা দেখে বুঝে নিন আগামী দিন:

১.ঘরের উত্তর দিকে পিঁপড়ে দেখা গেলে বুঝবেন আপনার জীবনে সুখ আসছে।
২. দক্ষিণ দিকে পিঁপড়ে দেখলে বুঝবেন আপনার আর্থিক লাভ হতে চলেছে।
৩. ঘরের পূর্ব দিকে পিঁপড়ের সারি মোটেই ভালো লক্ষণ নয়। এটি আপনাকে খারাপ খবরের ইঙ্গিত দেয়।
৪. পশ্চিম দিকে পিঁপড়ের সারি বিদেশ ভ্রমনের লক্ষণ।
তবে ঘরে যেন অতিমাত্রায় পিঁপড়ে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।