কলকাতা: আগামিকাল রাজ্যে চতুর্থ দফার ভোটগ্রহণ। বাংলার নির্বাচনের এই পর্বে পাঁচ জেলার মোট ৪৪ আসনে ভোটগ্রহণ হবে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, চতুর্থ দফার ভোটে পাঁচ জেলায় ৮৯৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে। বাংলার ভোট অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করা মস্ত চ্যালেঞ্জ ছিল কমিশনের কাছে। শুরু থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর নির্ভর করে বাংলায় অবাধ ভোট পরিচলনার চেষ্টা কমিশনের।

তবে বিপুল সংখ্যক বাহিনী মোতায়েন থাকলেও গত তিন দফার নির্বাচনেই বিক্ষিপ্ত অশান্তি হয়েছে জেলায়-জেলায়। কোথাও রাজনৈতিক কর্মীরা আক্রান্ত হয়েছেন তো কোথাও সাধারণ মানুষ। এমনকী প্রার্থীদেরও মার খেতে হয়েছে। তাই চতুর্থ দফার ভোটে বাড়তি তৎপরতা নিয়েছে কমিশন।

শনিবার হাওড়া, হুগলি, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারের মোট ৪৪ আনে ভোটগ্রহণ হবে। আগামিকাল হাওড়ার ৯ টি আসনে ভোট। শনিবার চতুর্থ দফার নির্বাচনে হাওড়া জেলায় মোট ১৪০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে। এরই পাশাপাশি হুগলি জেলার ১০ আসনে ভোটগ্রহণের জন্য মোট ১৭৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা মোতায়েন থাকবেন।

দক্ষিণ চব্বিশ ২৪ পরগনার ১১টি আসনে শনিবার ভোটগ্রহণ হবে। এই জেলায় আগামিকাল মোট ১৮৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন রাখা হবে। শনিবার উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ারের ৫টি আসনে ভোটগ্রহণ। মোট ১০৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে আলিপুরদুয়ারে। কোচবিহারের ৯টি আসনে ভোটের জন্য মোট ১৮৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে।

মোট ৭৮৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে বুথ পাহারা ও ভোটারদের নিরাপত্তার জন্য। বাকি ১১০ কোম্পানি পোস্টাল ব্যালটের সুরক্ষা, স্ট্রং রুমের নিরাপত্তা, ভোটর পর গন্ডগোল এড়াতে ও জরুরিকালীন ব্যবস্থার জন্য মোতায়েন থাকবে। পোস্টাল ব্যালটের সুরক্ষায় রাখা হবে ৭২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। স্ট্রং রুমের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবে ২০ কোম্পানি বাহিনী। একইভাবে ভোটের পর এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলার পরিবেশ অক্ষুন্ন রাখতে মোতায়েন থাকবে ১৫ কোম্পানি বাহিনী। বাকি ৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী জরুরিকালীন ব্যবস্থার জন্য রাখা হবে। ৩ কোম্পানি বাহিনীকে বুথ পাহাড়ার কাজেও লাগানো হতে পারে বলে জানা গিয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।