কলকাতা: সমঝোতা ভালো। কিন্তু একক পক্ষ শুধু সমঝোতা করে যাবে, আরেকপক্ষ বিন্দুমাত্র পরিবর্তন করবে না নিজের জায়গা তা কি কোন সম্পর্কের জন্যই ভালো হতে পারে? সম্প্রতি অভিনেত্রী নুসরত জাহানের সোশ্যাল সাইটে এই প্রশ্নের উত্তর দিলেন তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে।

ইন্ডাস্ট্রি সূত্রে খবর, রঙ্গোলির কর্ণধার এবং নুসরত জাহানের স্বামী নিখিল জৈনের সঙ্গে নুসরতের ডিভোর্স হতে চলেছে। যে বিয়ে ধুমধাম করে ডেস্টিনেশন ওয়েডিং করে হয়েছিল তার পরিণতি এত তাড়াতাড়ি কীভাবে কেন এরকম হতে পারে তা নিয়ে অনেক বার প্রশ্ন করেছে বহু নেট নাগরিক। তবে দুজনেই এই ব্যাপারে কোনো কথা বলেননি।

অন্যদিকে তারকা যশ দাশগুপ্ত সঙ্গেও নুসরত জাহানের সম্পর্কের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে টলিপাড়ায়। কখনো কফির আড্ডা আর একটি ছবি পোস্ট করে তাতে জনকে ট্যাগ করা, আবার কখনো নুসরতের এ পর্যন্ত শেষ ছবি ডিকশনারির প্রিমিয়ারে দুজনের একসঙ্গে দেখা পাওয়া, আর কয়েকদিন আগে ডেটে গিয়ে মিষ্টি মুখও করেছেন দুজন।

তবে এবারে সম্পর্কে নিয়ে একটি নতুন বার্তা দিলেন নুসরত গৌরগোপাল দাসের একটি ভিডিওর মাধ্যমে। বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রামে গৌরগোপাল দাসের একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন অভিনেত্রী ও সাংসদ নুসরত জাহান। ভিডিওটির সারমর্ম, সমঝোতা করে যদি সম্পর্ক টিকে যায়, তবে তা করা উচিত। কিন্তু সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতে যদি শুধু একজনকেই বারবার সমঝোতা করতে হয়, তা হলে সেখানেই থেমে যাওয়াই বাঞ্ছনীয়।

রাজনীতি সংসার এবং অভিনয় ও ফটোশুট সব মিলিয়ে অভিনেত্রী নুসরত জাহানের, ব্যস্ত শিডিউলে এখন মাছি গলবার জায়গা নেই। ​ব্যস্ততার মাঝেও আধ্যাত্মিকতার জন্য সময় বার করে নিয়েছেন তিনি। প্রকাশ্যে স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে কিছুই জানাননি তিনি। ​এমনকি নিখিলের কথাতেও এখনো বিবাহ বিচ্ছেদের কথা জানানোর মতো সবাই আসেনি। যদি তেমন সময় আসে তবে নিশ্চয়ই জানাবেন ।

​তাহলে হঠাৎ কেন নুসরত সম্পর্ক নিয়ে এরকম ভিডিও শেয়ার করলেন তা নিয়ে চিন্তিত নেট নাগরিকরা। ব্যক্তিগত জীবনে কি কোন কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন নুসরত? প্রশ্ন অনেক> তবে তার উত্তর দিতে পারে স্বয়ং অভিনেত্রী এবং সাংসদই।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনা পরিস্থিতির জন্য থিয়েটার জগতের অবস্থা কঠিন। আগামীর জন্য পরিকল্পনাটাই বা কী? জানাবেন মাসুম রেজা ও তূর্ণা দাশ।